cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মকিস মনসুর: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৪০তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১৭ই মে সোমবার যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এক ভার্চুয়াল সভার আয়োজন করা হয়। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি ৭১ এর বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান মাহমুদ শরীফ এর সভাপতিত্বে এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক এর পরিচালনায় অনুষ্টিত ভার্চুয়াল সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী, সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র,জননেতা আমির হোসেন আমু এমপি. প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক. বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি. এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি জননেতা আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাসিম।
আলোচনা সভায় যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সহ যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ও সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বক্তব্য রাখেন।
সভায় প্রধান অতিথি. ও প্রধান বক্তা এবং বিশেষ অতিথি সহ সকল বক্তারা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সেদিন ফিরে এসেছিলেন বলেই এই করোনা সংকটেও বাংলাদেশে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের অগ্রনায়ক শেখ হাসিনা। তাকে ঘিরে সুন্দর আগামীর স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশ।
বক্তারা আর ও বলেন এই দিনটি বাঙালি জাতি তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুসারী ও স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি আপামর জনতার জন্য একটি বিশেষ দিন। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে এই দিনটি যদি না আসত, তাহলে বঙ্গবন্ধু মুজিবের নাম এদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা হতো। স্বাধীনতাবিরোধী চিহ্নিত রাজাকার আলবদর ও ধর্মীয় উগ্রবাদীরা জাতীয় পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে ঘুরে বেড়াত।’বক্তারা বলেন “বঙ্গবন্ধু কন্যা যেদিন দেশে পা রাখলেন সেদিনই মানুষ আশায় বুক বেধেছিলেন। তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হবে, এবার আওয়ামী লীগ অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছাবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে। সব হয়েছে। নতুন প্রজন্মের জন্য বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্য তিনি একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছেন।”
১৫ আগস্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের সময় বিদেশে অবস্থান করার কারণে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার বেঁচে থাকার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, ‘জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাত্র ২৭ বছর ১০মাস ১৭দিন বয়সে পরিবারের ১৭ জন আপনজনকে হারিয়ে একমাত্র ছোট বোন শেখ রেহানা, স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে প্রবাসে নির্বাসিত জীবনযাপন করতে থাকে। তিনি নীরবে মাতৃভূমির রাজনৈতিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে থাকেন। বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশে জগদ্দল পাথরের মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় চেপে বসা সামরিক স্বৈরশাসকদের মামলা-হামলা নির্যাতন নিপীড়নে দিশেহারা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও স্বাধীনতার স্বপক্ষের মানুষ প্রত্যক্ষ করতে থাকে নানা গোষ্ঠী দ্বন্দে বিভক্ত নেতৃত্ব, নেতৃত্বশূন্য দলে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব প্রত্যাশীদের দ্বন্দ ও প্রতিযোগিতার অশুভ কার্যক্রম।’
‘ঠিক এমনি এক পরিবেশে ১৯৮১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে বহুধা বিভক্ত দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা পূরণে ৩৩ বছর চার মাস ১৭দিন বয়সে দেশের সর্ববৃহৎ এবং প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলটির সভাপতি নির্বাচিত হন জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা। মানবতার জননী, নির্ভীক জননী আজকের প্রধানমন্ত্রী সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। সভাপতি নির্বাচতি হওয়ার তিন মাস একদিন পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে সম্পূর্ণ প্রতিকূল পরিবেশ জেনেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পিতা-মাতা ভাইবোনবিহীন দেশের জনগণের টানে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন’, আজকে প্রত্যাবর্তনের চার দশকে ব্যক্তি শেখ হাসিনাকে বরাবরেই দেখা গেছে কল্যাণমুখী মানসিকতায় যেকোন দুর্যোগ পরিস্থিতিতে সব সামলিয়ে নেওয়ার বলিষ্ট নেতৃত্বের ভূমিকায়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য সুকৌশলে তিনি নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। ১৯৮১ সালের এই দিনে তিনি ফিরে এসেছিলেন প্রিয় মাতৃভূমিতে ফলে তিনিই অসহায় মানুষের ত্রাণকর্তা। তিনি দিকনির্দেশক, অর্থনৈতিক মুক্তির অগ্রযাত্রার বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘ভয়কে জয় করে সেদিন তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ এই করোনা সংকটেও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের অগ্রনায়ক তিনি। তাকে ঘিরে সুন্দর আগামীর স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশ।’