cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে এক শিক্ষার্থীকে বলৎকার করে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে মাদরাসা শিক্ষক হাফেজ আনোয়ারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। বুধবার রাতে কালিগঞ্জ উপজেলার বাজারগ্রামের কফিল উদ্দীন হাফিজিয়া মাদরাসায় অভিযান চালিয়ে ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহসম্পতিবার দুপুরে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
হাফেজ আনোয়ারুল ইসলাম (৩৩) উপজেলার কালিকাপুর মোড়লপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বার মোড়লের ছেলে ও কালিগঞ্জ কফিল উদ্দীন হাফিজিয়া মাদরাসার হেফজ বিভাগের শিক্ষক।
কালিগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, গত তিন থেকে চারদিন দিন আগে মাদরাসা শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম তারই মাদরাসার ১৪ বছরের এক কিশোরের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচারের নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি গোচর হয়। সাতক্ষীরার পুলিশ উক্ত বিষয়ের সত্যতা ও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেন। নির্দেশ পেয়ে গোয়েন্দা পুলিশ এ বিষয়ে সত্যতা পাওয়ার পর ওই মাদরাসা শিক্ষকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তার কাছ থেকে একটি আকাশী রঙের রেডমি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোন ও দুটি সিম কার্ড জব্দ করা হয়। ওই মোববাইল ফোনে এই শিশুসহ আরো কয়েকজন শিশুর সাথে তার বিকৃত যৌনাচারের ধারণকৃত নগ্ন স্থির চিত্র পাওয়া যায়।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ইয়াছিন আলম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই হুমায়ন কবির বাদী হয়ে এরই মধ্যে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে কালিগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তার মাদরাসা শিক্ষক বহুদিন ধরে বহু ছাত্রকে এভাবে বলৎকার করে আসছে বলে অভিযোগ আছে। এছাড়া ওই বলৎকারের দৃশ্য তিনি মোবাইলে ধারণ করে ওই সব শিশু ছাত্রদের ভয়ভীতি দেখিয়ে আবারও বিকৃত যৌনাচারে লিপ্ত হতে বাধ্য করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। গ্রেপ্তার মাদরাসা শিক্ষককে আদালতের মাধ্যমে জেলাহাজতে পাঠানো হয়েছে। সুত্র: কালেরকন্ঠ