cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জয়ের স্বপ্ন এবারো অধরাই থেকে গেলে। ওয়ানডে সিরিজের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজেও হোয়াইটওয়াশ হয়ে খালি হাতে দেশে ফিরতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
বৃহস্পতিবার অকল্যান্ডে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে নেমে এসেছিল ১০ ওভারে। তাতেও ৬৫ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ১৪১ রানের পাহাড় গড়ে কিউইরা। যে লক্ষ্য তাড়া তো দূরে থাক, বৃষ্টির মতো ঝড়তে থাকে বাংলাদেশের উইকেট। শেষ মেষ ৯.৩ ওভারে ৭৬ রানে গুটিয়ে যায় অতিথি দল।
নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সব সংস্করণ মিলে ৩২ ম্যাচের সব কটিতেই হারল বাংলাদেশ।
এদিন নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে হারিয়ে ম্যাচ শুরুর আগেই ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। তার পরিবর্তে লিটন দাস দেশকে নেতৃত্ব দেন।
মাহমুদউল্লাহ না থাকায় নতুন এটা অভিজ্ঞতাও হয়েছে বাংলাদেশের। দীর্ঘ ১৫ বছর পর ‘পঞ্চপাণ্ডব’দের কেউ ছিলেন না বাংলাদেশ একাদশে।
এদিন মোহাম্মদ নাঈমের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন আগের ম্যাচে ফিফটি করা সৌম্য সরকার। টিম সাউদির বলে দুটি বাউন্ডারি মেরে ভালো শুরুরই আভাস দেন। তবে সেই ভালোটা ওভারের পঞ্চম বলেই শেষ। ৪ বলে ১০ রান করে কট অ্যান্ড বোল্ট হয়ে ফিরে যান সৌম্য।
সাউদির ঠিক পরের বলেই নেই লিটন দাস। অধিনায়কত্বের অভিষেকে ‘গোল্ডেন ডাক’ মারেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
প্রথম ওভারে জোড়া উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা যেন আসা যাওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু করেন। দশম ওভারের তৃতীয় বলে নাসুম আহমেদ আউট হয়ে সেই প্রতিযোগিতার ইতি টানেন।
বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রানটা মোহাম্মদ নাঈমের। ১৩ বলে ১৯ রান করেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ রান করেন মোসাদ্দেক হোসেন।
নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক ৪ উইকেটে নেন টড অ্যাস্টল। ৩ উইকেট নিয়েছেন সাউদি।
আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালান মাত্র তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা ওপেনার ফিন অ্যালেন। দশম ওভারের চতুর্থ বলে আউট হওয়ার আগে ২৯ বলে ৭১ রান করেন তিনি ১০ চার ও ৩ ছক্কায়। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটিটি করেছেন তিনি ১৮ বলে। আরেক ওপেনার মার্টিন গাপটিল ১৯ বলে ৪৪ রান করেন।
বাংলাদেশের পক্ষে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মেহেদি হাসান।
ম্যাচসেরা হয়েছেন ফিন অ্যালেন। সিরিজ সেরা হয়েছেন গ্লেন ফিলিপস।