cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন সরকার জনগণকে বাদ দিয়ে তাদের ভিনদেশী মনিবদের সাথে নিয়ে আমাদেরই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করেছে। ক্ষমতাসীন দলের লোকজনের কাছে ‘অ’বৈধ অ’স্ত্র’ আছে এমন অ’ভিযোগ করে নিজ দলের নেতাকর্মীদের অ’স্ত্রের মোকাবেলা করতে প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ সোমবার (২৯ মা’র্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেনের দাবি, হেফাজতের রবিবারের হরতা’লে মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের লোকজনের গু’লিতে মধুপুরের পীর সাহেব আ’হত হয়েছেন। মধুপুরের পীরসাহেবের গু’লিবিদ্ধ হওয়ার প্রসঙ্গে তুলে তিনি নেতাকর্মীদের বলেন, আমি আপনাদের শেষ কথা বলতে চাই আপনারা আগামীর জন্য প্রস্তুত হন। এই স’ন্ত্রাসী বাহিনীর কাছে প্রচুর অ’বৈধ অ’স্ত্র রয়েছে। এই অ’স্ত্রের মোকাবেলা করে আমাদের আবারও স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি আরও বলেন, গত ১৩ বছরে অনেক ঘটনা ঘটেছে। আম’রা আজ সুবর্ণজয়ন্তী অর্থাৎ স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে দাঁড়িয়ে আছি। এই সুবর্ণজয়ন্তী সরকার পালন করল অথচ সারা বাংলাদেশের মানুষকে ঘরে ঢুকিয়ে কারফিউ দিয়ে, কিছু বিদেশিকে নিয়ে তারা আমাদের স্বাধীনতা পালন করল। লজ্জা লাগে যে আজ এভাবে আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করতে আমাদের রাষ্ট্র বাধ্য হয়েছে।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিং’সতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মূল আ’ন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য আজকে এগুলো ঘটানো হচ্ছে কিনা সেটা আমাদের ভেবে দেখা দরকার। পৃথিবীর ইতিহাসে যুগযুগ ধরে রাজনীতিবিদেরা ধ’র্মকে ব্যবহার করে জাতিগত বিভেদ লাগিয়ে স্বার্থকে হাসিল করেছে। বাংলাদেশ একটি সকল ধ’র্ম, বর্ণ, গোত্রের অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে যে ঘটনাগুলো ঘটছে তার পিছে কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা তার সঠিক ত’দন্ত করা দরকার।
ইশরাক হোসেন বলেন, সারাদেশে বিশেষ করে ঢাকার মানুষকে ঘরে ঢুকিয়ে এক ধরণের কারফিউ দিয়ে কিছু বিদেশী প্রভুদের নিয়ে এসে আমাদেরই স্বাধীনতা পালন করা হলো। লজ্জা লাগে আজ এভাবে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করতে হলো। অথচ দল মত,ধ’র্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল পেশার মানুষের একসাথে হয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করার কথা ছিল বলেও মন্তব্য করে তিনি। নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশে আসা নিয়ে ইস’লামী দলগুলোর সাথে বেশ কয়েকদিন ধরেই সরকারের ঝামেলা চলছে উল্লেখ করে তিনি অ’ভিাযোগ করেছে, গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার যে আ’ন্দোলন চলছে তা আড়াল করার জন্যই সরকার ধ’র্মকে ব্যবহার করছে।
বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র, এ দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিতে ধ’র্মকে ব্যবহারের চক্রান্তে মেতে ওঠেছে সরকার। স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী উপলক্ষে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন গো’লাগু’লির ঘটনায় সরাসরি আওয়ামীলীগ জ’ড়িত বলে অ’ভিযোগ করে এ বিএনপি নেতা বলেন, হেফাজতের হরতা’লে মুণ্সিগঞ্জের ৮০ বছর বয়স্ক বড় হুজুরকে সরাসরি আওয়ামীলীগের স’ন্ত্রাসীরা গু’লি করে আ’হত করেছে।
এর কঠোর সমালোচনা করেন তিনি। বলেন, আওয়ামীলীগের স’ন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে প্রচুর অ’বৈধ অ’স্ত্র রয়েছে। এদের মোকাবেলা করে দেশে স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রস্তুত হওয়ারও আহ্ববান ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
এসময় আরো বক্তব্য দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইস’লাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এম’রান সালেহ প্রিন্স, শ্যামা ওবায়েদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, সহ-সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইস’লাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী রওনকুল ইস’লাম শ্রাবণ, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।