cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে পু’লিশ-হেফাজতকর্মীদের সং’ঘর্ষে নি’হত চারজনের ম’রদেহ ময়নাত’দন্ত শেষে নিজ নিজ এলাকায় পৌঁছে দিচ্ছে পু’লিশ। শনিবার (২৭ মা’র্চ) রাত ৯টার পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চ’মেক) হাসপাতা’লের ম’র্গ থেকে পু’লিশি পাহারায় নি’হতদের নিজ এলাকায় রওনা দেয় লা’শবাহী অ্যাম্বুলেন্স।
রাতের মধ্যেই স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় পু’লিশি ব্যবস্থাপনায় তাদের ম’রদেহ দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগরের সহকারী পু’লিশ কমিশনার শহীদুল ইস’লাম।
তিনি বলেন, ‘লা’শ পরিবারের কাছে দেয়া হয়েছে। চারজনের মধ্যে একজনের বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজানে। তিনজনের বাড়ি কুমিল্লা, নওগাঁ ও মাদারীপুরে। লা’শ বাড়িতে চলে যাবে। হাটহাজারী মাদারাসায় নেয়া হবে না।’
শনিবার রাত ৯টার দিকে চারজনের ম’রদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সগুলো কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নওগাঁ, কুমিল্লা, মাদারীপুর ও চট্টগ্রামের রাউজানের উদ্দেশে রওনা দেয়। নিজ এলাকায় ম’রদেহ দাফনের সিদ্ধান্ত শেষে মাগরিবের নামাজের পর হাটহাজারী মাদরাসায় নি’হতদের গায়েবানা জানাজা হয়েছে।
এর আগে শনিবার বিকেল সাড়ে চারটায় হাটহাজারী থা’নায় হেফাজত নেতাদের সঙ্গে পু’লিশের বৈঠকে এ সিদ্ধান্তে একমত হয় উভ’য়পক্ষ। বৈঠকে স্থানীয় সংসদ সদস্য আনিসুল ইস’লাম মাহমুদ, পু’লিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন ও চট্টগ্রামের পু’লিশ সুপার এস এম রশিদুল হক উপস্থিত ছিলেন। হেফাজতের পক্ষে দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইদ্রিসসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার (২৬ মা’র্চ) জুমা’র নামাজের পর ভা’রতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর নিয়ে বি’ক্ষোভকে কেন্দ্র করে পু’লিশ-হেফাজতের সং’ঘর্ষে চারজন নি’হত হন। তারা হলেন- কুমিল্লা জে’লার মনোহরগঞ্জের রবিউল হোসেন, নওগাঁর বদলগাছীর নসরুল্লাহ, মাদারীপুরের কাজী সিরাজুল ইস’লাম ও চট্টগ্রামের রাউজানের ওয়াহিদুল ইস’লাম।
তাদের মধ্যে তিনজন হেফাজতের কর্মী হলেও রাউজানের ওয়াহিদুল আলম হাটহাজারীতে একটি টেইলার্সে কাজ করতেন। তিনি সং’ঘর্ষের মাঝে পড়ে গু’লিবিদ্ধ হয়ে মা’রা যান।
শুরু থেকেই প্রশাসন চাইছিল ম’রদেহের ময়নাত’দন্ত করে তাদের পরিবারের হাতে হস্তান্তর করতে। কিন্তু হেফাজতের দাবি ছিল- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ম’রদেহ হাটহাজারী মাদরাসায় নিয়ে যাওয়ার। শুক্রবার ও শনিবার ছয় দফা বৈঠকের পর ম’রদেহ হাটহাজারী না নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।