cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ কনটেন্টের জন্য প্রথম দেশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমকে অর্থ দিচ্ছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার মিডিয়া মোগল খ্যাত বৈশ্বিক গণমাধ্যম নেটওয়ার্কের মালিক রুপার্ট মার্ডকের প্রতিষ্ঠান নিউজ করপোরেশনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত চুক্তি হয়েছে ফেসবুকের।
অস্ট্রেলিয়ায় নিউজ করপোরেশনের অধীন সংবাদপত্র, নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশনের সব খবরের জন্য অর্থ দেওয়ার বিষয়ে তিন বছরের একটি চুক্তি হয়েছে। ফেসবুকের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির ক্ষেত্রে প্রথম প্রতিষ্ঠান এই নিউজ করপোরেশন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের লভ্যাংশের অংশ স্থানীয় প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া-সংক্রান্ত একটি বিল সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে পাস হয়। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। বিভিন্ন দেশে আইন করে ফেসবুক থেকে লভ্যাংশের ভাগ নেওয়ার বিষয়েও কথা ওঠে। এর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মার্ডকের নিউজ করপোরেশনের সঙ্গে ফেসবুকের চুক্তির ঘোষণা এলো।
চুক্তির ঘোষণা দেওয়া হলেও আগামী তিন বছর ফেসবুকের কাছ থেকে নিউজ করপোরেশন কী পরিমাণ অর্থ পাবে, তা প্রকাশ করেনি তারা। গত বছর গুগল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও এমন একটি চুক্তি করে মার্ডকের প্রতিষ্ঠান।
অস্ট্রেলিয়ায় সংবাদপত্রের ৭০ শতাংশ সারকুলেশন নিউজ করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণে। দি অস্ট্রেলিয়ান, দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ, দ্য হেরাল্ড সানসহ মার্ডকের মালিকানায় থাকা সংবাদমাধ্যম অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাপক প্রভাবশালী ও জনপ্রিয়। নিউজ করপোরেশনের অধীনে আরও রয়েছে- নিউজ ডট কম ডট এইউ, স্কাই নিউজ অস্ট্রেলিয়া।
প্রতিদিন এসব গণমাধ্যমের খবরে ছেয়ে যায় ফেসবুকের পাতা। যুক্তরাষ্ট্রে নিউজ করপোরেশনের সঙ্গে আগে থেকেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষের একটি চুক্তি রয়েছে। ফেসবুক নিউজ ট্যাবের খবরের জন্য অর্থ পায় তারা। অস্ট্রেলিয়ায়ও ফেসবুক নিউজ ট্যাবের জন্য অর্থ দেওয়া হয়।
তবে অস্ট্রেলিয়ার নতুন আইনে ফেসবুকে শেয়ার হওয়া সব কনটেন্টের জন্য কমবেশি অর্থ পাবে সংবাদমাধ্যমগুলো। ফেসবুক, গুগলসহ বড় বড় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন চলে যাওয়ায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমের আয়েও ভাটা পড়ে। অথচ এসব গণমাধ্যমের নিউজ কনটেন্ট ব্যবহার করেই কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ আয় করছে টেক জায়ান্টরা। বিষয়টি অস্ট্রেলিয়া সরকারকে তথ্য-প্রমাণ দিয়ে জানায় গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো। তার পরই দেশটির পার্লামেন্টে আইন পাস হয়।