cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
লাখ লাখ বাংলাদেশি তারুণ্যের স্বপ্ন ইউরোপকে নিয়ে। কিন্তু সেই ইউরোপের ‘স্বপ্ন চারণভূমি’ বলা হয় ইতালিকে। শিক্ষা-সংস্কৃতি চিকিৎসা কিংবা আবাসনের জন্য ইউরোপকে আদর্শ হিসেবে যারা গণ্য করেন, তাদের স্বপ্ন ইউরোপে বসতি গড়া। শিক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে হাজার হাজার বাংলাদেশি ছাত্রছা’ত্রী প্রতিবছর পাড়ি দেয় পশ্চিম ইউরোপের অনেক দেশে । কিন্তু শিক্ষা শেষে বা অনেকেই শিক্ষা অসম্পূর্ণ রেখে অস্থায়ীভাবে বসত করতে শুরু করেন পশ্চিম ইউরোপের অনেক দেশে ।
পরবর্তীতে স্থায়ীভাবে তারা জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করতে হাত বাড়ান বৈধতা লাভের দিকে। কিন্তু এই ক্ষেত্রটি সবচেয়ে জটিল কিন্তু সেই সময় বন্ধুর মতো এগিয়ে আসে ইতালি। লাখ লাখ প্রবাসী অ’বৈধ মানুষকে তাদের জীবন-জীবিকার জন্য, আদর্শ সময়ে হাত বাড়িয়ে দিয়ে, ইউরোপে স্থায়ী বসতি গ্রহণের পথ দেখায় ইতালি। সেই আশির দশকের শেষ দিক থেকে এখন পর্যন্ত ইতালি তাদের নিজস্ব ইমিগ্রেশন বা অ’ভিবাসন আইনকে সহ’জীকরণের মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের স্বাভাবিক অ’ভিবাসনকে সাদরে গ্রহণ করেছে, এতে করে অনেক সাধারণ মানুষের জীবনমানের উন্নতি হয়েছে।
দুই লাখ বাংলাদেশির বসবাস ইতালিতে। আগামীতে এই ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে ধারণা ইতালির ইমিগ্রেশন বিশেষজ্ঞদের। ব্যতিক্রম ঘটেনি ২০২০ সালের জুসেপ্পে কন্তের সরকারের নেওয়া সানাতরিয়া বা বৈধকরণ প্রক্রিয়ায়। পৃথিবীর প্রায় অর্ধশতাধিক দেশের ইতালিতে বসবাসকারী প্রবাসীরা বৈধতার জন্য আবেদন করেন। যার সর্বমোট আবেদন সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৭ হাজার। এর মধ্যে বাংলাদেশিদের আবেদন সংখ্যা ১৮ হাজার ৩২৪টি। সংখ্যার বিচারে দ্বিতীয়। ইউরোপের দেশ ইউক্রেনের আবেদনকারীদের সংখ্যা বাংলাদেশিদের চেয়ে ৬৫৭টি বেশি এবং তৃতীয় অবস্থানে আছেন সার্কের দক্ষিণ এশিয় দেশ পা’কিস্তান। সংখ্যার বিচারে বাংলাদেশিদের চেয়ে তাদের আবেদন সংখ্যা হাজারেরও অধিক কম।
করোনাকালীন সময়ে সমগ্র পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে অ’ভিবাসী-শ্রমিকরা যখন দেশে ফিরতে শুরু করেন, সেই মুহূর্তে ইটালি তাদের মানবিক উদারতার পরিচয় দিয়ে অ’বৈধভাবে বসবাসরত প্রবাসীদের স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য নিজেদের দরজা উন্মুক্ত করে দেন। এখানেই শেষ নয় । ২০২০ সালের শেষ অংশে এসে ইতালিতে আবার বিদেশি শ্রমিক আম’দানিতে ফ্লুসি ২০২০ প্রকাশ করে । অনেক দিন পর কৃষি ও স্থায়ী স্পনসরশিপ চালু করায় উৎফুল্লতা প্রকাশ করে প্রবাসীরা।
কৃষিতে বাংলাদেশের কোটা বেশ কয়েক বছর যাবৎ বন্ধ থাকার পর পুনরায় খুলে দেওয়ায় উৎফুল্ল প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ইতালির সরকারের নেওয়া পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে পৃথিবীর বিভিন্ন মানবাধিকার ও শ্রমজীবী সংগঠন। ইতালির সরকারের নেওয়া দুটি প্রশংসনীয় অ’ভিবাসন প্রক্রিয়ার ওপর এখনো যথাযথভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি ইতালি। তবে সানাতরিয়া বা বৈধকরণ প্রক্রিয়ার আবেদনকারীরা সুবিধা ভোগ করতে পারবে আসছে গ্রীষ্মের মধ্যে। এমনটি নিশ্চিত করেছেন ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।