cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
প্রতিদিনই করো নাভাই রাসে মৃ ত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত মা রা গেছেন ২৫ লাখ ২৮ হাজার ৩৩২ জন। আর শনাক্ত হয়েছেন ১১ কোটি ৩৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮৮৭ জন। এদিকে এখন পর্যন্ত করো নাভাই রাস থেকে বিশ্বব্যাপী সুস্থ হয়েছেন ৮ কোটি ৯৫ লাখ ২৫ হাজার ২২৭ জন।
শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা পর্যন্ত আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ওয়ার্ল্ডোমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে করো নায় আ ক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি মৃ ত্যু হয়েছে যু ক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করো নায় ৫ লাখ ২৩ হাজার ৮২ জনের মৃ ত্যু হয়েছে। বিশ্বে সর্বোচ্চ শনাক্তের সংখ্যাও এই দেশটিতে। এখন পর্যন্ত যু ক্তরাষ্ট্রে ২ কোটি ৯১ লাখ ৩৬ হাজার ৯১২ জন করো না রোগী শনাক্ত হয়েছেন। দেশটিতে করো না থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ কোটি ৯৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬৮ জন।
এদিকে করো না শনাক্তের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভা রত। দেশটিতে এ পর্যন্ত করো নায় শনাক্তের সংখ্যা ১ কোটি ১০ লাখ ৭৯ হাজার ৯৪ জন। এদের মধ্যে মৃ ত্যু হয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৭০ জন। মৃ ত্যু বিবেচনায় দেশটি বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ভা রতে সুস্থ হয়েছেন ১ কোটি ৭ লাখ ৬১ হাজার ১৩৯ জন।
করো নাভাই রাসে শনাক্তের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল। ল্যাটিন আ মেরিকার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত আ ক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ৪ লাখ ৫৭ হাজার ৭৯৪ জন। তাদের মধ্যে মৃ ত্যু হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার ৯৮৮ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ৯৩ লাখ ৫৫ হাজার ৯৭৪ জন।
করো নাভাই রাসে আ ক্রান্তের দিক থেকে রাশিয়া চতুর্থ স্থানে রয়েছে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করো নায় আ ক্রান্ত হয়েছেন ৪২ লাখ ২৩ হাজার ১৮৬ জন। মা রা গেছেন ৮৫ হাজার ৩০৪ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ৩৭ লাখ ৮৩ হাজার ৩৮৬ জন।
আ ক্রান্ত বিবেচনায় পঞ্চ ম স্থানে থাকা যু ক্তরাজ্যে এখন পর্যন্ত করো নায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪১ লাখ ৬৩ হাজার ৮৫ জন। মা রা গেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৪১৫ জন। আর ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ১৬৯ জন সুস্থ হয়েছেন। ফ্রান্স ষষ্ঠ, স্পেন সপ্তম, ইতালি অষ্টম, তুরস্ক নবম ও জার্মানি দশম স্থানে রয়েছে। আর বাংলাদেশের অবস্থান ৩৩তম।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করো নাভাই রাস শনাক্ত হয়। দেশটিতে করো নায় প্রথম রোগীর মৃ ত্যু হয় ২০২০ সালের ৯ জানুয়ারি। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি চীনের বাইরে প্রথম করো না রোগী শনাক্ত হয় থাইল্যান্ডে। পরে ধীরে ধীরে তা বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে।
করো নাভাই রাসের প্রাদুর্ভাবের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ৩০ জানুয়ারি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গত ২ ফেব্রুয়ারি চীনের বাইরে করো নায় প্রথম কোনো রোগীর মৃ ত্যুর ঘটনা ঘটে ফিলিপাইনে। এরপর গত ১১ মা র্চ করো নাকে বৈশ্বিক মহামা রি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।