cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
জাতীয় দলের আ লোচিত ক্রিকেটার নাসির হোসেন গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বিয়ে করেছেন। তার বিয়ের পর থেকেই স্ত্রী তামিমা তাম্মিকে নিয়ে বের হচ্ছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। আগের স্বামী রাকিব ছাড়াও নাসিরের স্ত্রী তামিমা র আরও একজন স্বামী ছিল বলে জানা গেছে।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাওয়া তামিমা র সাবেক স্বামী রাকিবের একটি জিডির কপিতে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
তিনি বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে উত্তরা পশ্চিম থা নায় এ জিডিটি করেন বলে নিশ্চিত করেছেন উত্তরা পশ্চিম থা নার ভা রপ্রাপ্ত কর্মক র্তাও (ওসি) শাহ মো. আক্তারুজ্জামান ইলিয়াস।
জিডি সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে তামিমা তাম্মিকে বিয়ে করেন রাকিব। দাম্পত্য জীবনে তাদের একটি মে য়ে রয়েছে। এর মধ্যেই তামিমা অন্য এক ছে লের সঙ্গে স ম্পর্কে জড়ায়। ছয় মাস সংসার করার পর ফিরে আসে। পরে রাকিবের সঙ্গে ক্ষমা চেয়ে পার পায়। কিন্তু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি নতুন করে নাসিরের সঙ্গে ছবি ভাই রাল হলে রাকিব জানতে পারেন, তামিমা বিয়ে করেছেন।
জিডি সূত্রে আরও জানা যায়, তামিমা ছয় মাস যে ছে লের সঙ্গে সংসার করেছেন ওই ছে লের নাম অলক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাই রাল হওয়া একটি অডিও ক্লিপে এই ছে লের বিষয়েই নাসির ও রাকিবের মধ্যে কথোপকথন হয়।
এটা স্পষ্ট যে স্বামী-সন্তান রেখেই নতুন করে বিয়ে করেন তামিমা। এ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। যদি পূর্বের স্বামী রাকিব মা মলা করেন তাহলে আইনে তামিমা র কী হতে পারে আসুন জেনে নেই-
মু সলিম আইন অনুযায়ী, এ রকম বিয়ে বৈধ বলে গণ্য হবে না। এই বিয়ে বাতিল বা অ বৈধ বিবাহ বলে গণ্য হবে।
এ বিষয়ে বরগুনা জজকোর্টের অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল সাইদ বলেন, অন্য কারো সঙ্গে বিয়ে করতে চাইলে প্রথমে তাকে ডিভোর্স নিতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট সময় অ তিক্রমের পর সেই নারী বিয়ে করতে পারবে। চাইলেই ডিভোর্সের পরদিনই বিয়ে করতে পারবে না। এটা শা স্তিযোগ্য অ প রাধ।
বিধান অনুযায়ী, ১৮৬০ সালের দ ণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারায় বলা আছে, পূর্বের বিয়ে থাকা অবস্থায় কোনো স্ত্রী একাধিক বিয়েতে আবদ্ধ হলে ৭ (সাত) বছর কারাদ ণ্ড, অর্থদ ণ্ড বা উভ য়দ ণ্ড হতে পারে, আর ৪৯৫ ধারায় বলা আছে যদি পূর্বের বিয়ে গো পন করে তাহলে ১০ বছর কারাদ ণ্ড এবং অর্থদ ণ্ড অথবা উভয় দ ণ্ডে দ ণ্ডিত হবে।
তবে ৪৯৪ ধারার একটা ব্যতিক্রম ছিল, যদি সাত বছর ধরে স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে এবং জীবিত আছে এ রকম কোনো সন্ধান না পাওয়া যায় তাহলে দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবে। শর্ত হলো, নতুন বিয়েতে পূর্বের বিয়ের সকল ঘটনা সুস্পষ্টভাবে বলতে হবে।
এদিকে স্বামীও যদি একই কাজ করেন তাহলে তার জন্যও এটা শা স্তিযোগ্য অ প রাধ। প্রথম স্ত্রী র অনুমতি না নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে ও তার ভরণপোষণ না দেয়া একটি ফৌজদারি অ প রাধ।
মু সলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১-এর ৬ ধারামতে, দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে সালিশি পরিষদের কাছে অনুমতি না নিলে বিয়ে নিবন্ধন হবে না। আর তাই প্রথম স্ত্রী র অনুমতি না নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে অ বৈধ বলে গণ্য হবে।
এ অবস্থায় প্রতিকার পেতে আপনি ম্যাজিস্ট্রেট আ দালতে দ ণ্ডবিধি আইন-১৮৬০-এর ৪৯৪-এর বিধানমতে মা মলা করতে পারেন। এ সময় স্বামী দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা আ দালতে দেখাতে হবে। আপনার স্বামীর অ প রাধ প্রমাণিত হলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদ ণ্ড ও অর্থদ ণ্ডে দ ণ্ডিত হবেন।
এ ছাড়া সন্তান থাকলে আপনি তার ভরণপোষণ পাবেন। এ ক্ষেত্রে পারিবারিক আ দালতে ভরণপোষণ চেয়ে মা মলা করতে পারেন।