cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দ্বিতীয় দফায় কক্সবাজার থেকে আরও এক হাজার ৮০৪ জন রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছেছে। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে রোহিঙ্গাদের বহনকারী নৌবাহিনীর সাতটি জাহাজ ভাসানচরে পৌঁছে।
এর আগে সোমবার (২৮ডিসেম্বর) রোহিঙ্গারা বাসে করে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছায়। রাতে তারা বিএএফ শাহীন কলেজ মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থান করে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নৌবাহিনীর জেটি থেকে ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওনা হয় তাদের বহনকারী সাতটি জাহাজ।
দ্বিতীয় দফায় স্বেচ্ছায় ভাসানচর যেতে কক্সবাজারের আশ্রয় শিবির ত্যাগ করেন এক হাজার ৮০৪ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে প্রথম দফায় যাওয়া রোহিঙ্গাদের স্বজন আছে ১৩০ জনেরও বেশি।
এর আগে প্রথম দফায় এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় ভাসানচর যায়। তারাই সেখান থেকে ভাসানচরের পরিস্থিতি জানিয়ে স্বজনদের আসতে উদ্বুদ্ধ করে।
ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক কমডোর আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার দুপুরে রোহিঙ্গাদের বহনকারী জাহাজগুলো ভাসানচর পৌঁছেছে। তাদেরকে নির্ধারিত ক্লাস্টারে নিয়ে যাওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘প্রথম ধাপে যারা এসেছে তাদের কাছ থেকে সুযোগ সুবিধার কথা শুনে আরও এক হাজার ৮০৪ জন এখানে এসেছে। যারা এখানে আসবে, তাদের জীবন যাপনের জন্য সুন্দর ব্যবস্থাপনা এখানে করা হয়েছে। তারা এখানে আগের চেয়ে অনেক ভালো থাকবে।’
এর আগে মালয়েশিয়া যেতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসা তিন শতাধিক রোহিঙ্গাকে সমুদ্র থেকে উদ্বার করে ভাসানচরে নিয়ে রাখার হয়। এরপর গত সেপ্টেম্বর মাসে কক্সবাজার শরণার্থী ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দলকে দেখার জন্য ভাসানচরে পাঠানো হয়। তারা ফেরার পর ভাসানচরের সুযোগ সুবিধার কথা শুনে একাংশ ভাসানচরে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করে। এরপর চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর নেওয়া হয়।সূত্র: রাইজিংবিডি