cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortsসিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে বিদেশ গমনেচ্ছুদের বাড়ছে ভোগান্তি। পাশাপাশি পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে সেবা দেওয়া হচ্ছে। উপচেপড়া ভিড় আর গাদাগাদির মধ্যে সেবা প্রদান করায় নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত সচেতন পাসপোর্ট গ্রাহকরা।
ফিঙ্গার দিতে আসা গ্রাহকদের সাথে আলাপ করে জানা যায় এসব নিত্যদিনের ঘটনা। ই-পাসপোর্টের বায়ো-এনরোলমেন্ট শাখায় দেখা যায় ৪টি মেশিন রয়েছে। ৪টি মেশিনের মধ্যে দুইটিতে পুরুষের ফিঙ্গার নেওয়া হচ্ছে, একটিতে মহিলার এবং ১টিতে কোন লোক নেই।
অনেক গ্রাহক সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত লাইনে দাড়িয়ে ফিঙ্গার দিতে না পারায় চলে যেতে বাধ্য হন। গতকাল সোমবার ফিঙ্গার দিতে আসা ফেঞ্চুগঞ্জের পারভেজ আহমদ জানান, যারা ট্রাভেলস ও দালালদের মাধ্যমে পাসপোর্ট করছেন তারা সহজে সেবা পাচ্ছেন। গোলাপগঞ্জ ফুলবাড়ী এলাকার মৃত আছলোর রহমানের ছেলে সালা উদ্দিন বলেন, আমি ইতালিতে যাবো। দুই’দিন থেকে ফিঙ্গার দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট অফিসে ঘুরছি। উপচেপড়া ভিড় আর গাদাগাদির মধ্যে পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষ ফিঙ্গার নিচ্ছে। কানাইঘাট থানার ব্রাহ্মণ গ্রামের মৃত মছব্বির আলীর ছেলে দুদু মিয়া জানান, একজন বিদেশ গমনেচ্ছুকে ফি জমা দিতে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাদাগাদির মধ্যে লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। একই অভিযোগ করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সিলেটের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা ভ‚ক্তভুগি পাসপোর্ট গ্রাহকরা।