cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের সোনালী ব্যাংক শাখার ক্যাশ অফিসার ইমরান হাবিব করোনা পরীক্ষার নমুনা দিয়েছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এপ্রিল মাসের শেষ দিকে। গত ১ মে রাতে জানতে পারেন পরীক্ষার রিপোর্টে তিনি ও এই শাখার নিরাপত্তাকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। বিষয়টি জানার পর প্রশাসনের নির্দেশে কমলগঞ্জ পৌরসভার ভানুগাছ বাজারের একটি ভাড়া বাসায় তিনি সপরিবারে আইসোলেশনে ছিলেন।
তিনি জানান, গত ৫ মে দ্বিতীয় দফা নমুনা দিয়ে তাঁর অফিসের কর্মচারীর করোনা নেগেটিভ হলেও তিনি আবারও পজিটিভ হয়েছিলেন। দীর্ঘ এ সময় বাসায় সপরিবারে আইসোলেশনে থেকে মনোবল হারিয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন ইমরান। গত রোববার(২১ জুন) ক্যাশ অফিসার ইমরান হাবিব করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দীর্ঘ একমাস পরও না আসার বিষয়ে বিভিন্ন্ অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে জেলায় ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা শুরু হলে স্বাস্থ্য প্রশাসনের টনক নড়ে।
ইমরান হাবিবকে করোনা পরীক্ষার জন্য ১৫ মে তৃতীয় দফা নমুনা দেন। সেই নমুনার ফল আসে গতকাল সোমবার(২২ জুন) রাতে। মঙ্গলবার সকালে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এম মাহবুবুল আলম ভূঁইয়া করোনা নেগেটিভের রিপোর্ট তুলে দেন ইমরান হাবিবের হাতে। পরে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এম মাহবুবুল আলম ভূঁইয়াসহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারীরা ফুল দিয়ে বরণ করেন এবং তাঁকে করোনা নেগেটিভের রিপোর্ট দেন।
ইমরান হাবিব বলেন, দীর্ঘ ১ মাস ২২ দিন আইসোলেশনে থেকেও করোনা পরীক্ষার ফল না পেয়ে বেশ হতাশ ছিলেন। এখন করোনা নেগেটিভের কথা জেনে স্বস্তি পেয়েছেন। আবার ব্যাংকে সবার সাথে মিলে কাজ করতে পারবো।
কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এম মাহবুবুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ব্যাংক কর্মকর্তা ইমরান এর তৃতীয় দফা নমুনা পরীক্ষার ফল পেতে অনেকটা বিলম্ব হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলার কোভিড-১৯ পরীক্ষার রিপোর্ট আসে ঢাকা থেকে। সেখানে দেশের বিভিন্ন এলাকার নমুনা পরীক্ষা হয় তাই ওনার রিপোর্ট পেতে বিলম্ব হয়েছে।