cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নওগাঁর রাণীননগর সদর ইউনিয়নে সিম্বা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সিম্বা খাল। এই খাল পারাপারের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সুবিধার্থে সেতু নির্মাণ করা হলেও নেই সংযোগ সড়ক। তাই সেতু থাকলেও দুর্ভোগ আছে চরম। সংযোগ সড়কের অভাবে দুই গ্রামের বাসিন্দা ও স্কুল কলেজ মাদরাসাগামী শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে খাল পার হচ্ছে।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সেতুটি নির্মাণের পর তারা কিছুটা আনন্দিত হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে এই সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়কে মাটির কাজ না করায় চলাচল করতে অসুবিধা হওয়ায় সেতুটি তাদের কপালে দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের দাবি জনস্বার্থে সেতুটির দুই পার্শ্বের সংযোগ সড়কের মাটির কাজ জরুরী ভিত্তিতে করা হোক।
জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অর্থায়নে এবং উপজেলা ত্রাণ শাখার বাস্তবায়নে রাণীনগর সদর ইউনিয়নের সিম্বা গ্রামে নূরুল ইসলামের বাড়ির নিকট সিম্বা খালের উপর ১২ লাখ ৯৪ হাজার ৬৬৬ টাকা ব্যায়ে ১৪ ফুট দৈর্ঘ্যর আর সি সি সেতু,পাকা কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। প্রায় একবছর পার হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সংযোগ সড়কের মাটির কাজ রহস্যজনক কারণে শেষ না করায় সেতুটি চার পাশে পানি বেষ্টিত হয়ে পড়ে আছে। বন্যার আনাগোনায় খালের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সিম্বাসহ পাশ্ববর্তী গ্রামের লোকজনেরা ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে পারাপার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা পারাপার হতে গিয়ে পানিতে পড়ে বই-খাতা, জামা-কাপড় নষ্ট করছে।
সিম্বা গ্রামের বাসিন্দা সাইদুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন জানান, সেতু করছে কিন্তু সেতু পার হওয়ার কোনো রাস্তা নাই। কবে মাটি ফেলে রাস্তা করবে কে জানে? রাস্তা না হলে এই সেতু গ্রামের মানুষের কোনো উপকারে আসবে না।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান জানান, বিষয়টি আমার জানা আছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি অর্থ জমা আছে, অচিরের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ করা হবে।সূত্র : কালের কণ্ঠ