cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের এক সিএনজিচালকের করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য ১০ জুন নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ১৬ জুন করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে তার। বিষয়টি জানিয়ে ওই সিএনজিচালককে আইসোলেশনে থাকতে বলে মৌলভীবাজার সিভিল সার্জন কার্যালয়।
অথচ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি আইসোলেশনে না থেকে সেদিন থেকেই সিএনজি চালিয়ে যাত্রী পরিবহন করেছেন গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত। এরই মধ্যে বিভিন্ন চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়েছেন। সেলুনে গিয়ে চুল-দাড়িও কেটেছেন তিনি।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে মৌলভীবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরীফুল ইসলাম বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের মাধ্যমে অভিযোগ পেয়ে ওই ব্যক্তির আইসোলেশন নিশ্চিত করেছি। সেই সঙ্গে তার বাড়ি, সেলুন ও চায়ের দোকান লকডাউন করেছি। আক্রান্ত ব্যক্তির বয়স ৫০ বছর। ঘরে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে-মেয়ে রয়েছে তার। এক সপ্তাহ আগে করোনা পজিটিভ জানা সত্ত্বেও গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত সেলুন, চায়ের দোকান ও বিভিন্ন স্থানে সিএনজি চালিয়েছেন তিনি। আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ির পাশে কাবাডি খেলারত অনেক তরুণকে পেয়েছি। তার এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ আমাদের অবাক করেছে। আমরা আজ তার বাড়ি, সেলুন ও সম্ভাব্য অন্যান্য জায়গা লকডাউন করেছি।
সংক্রমণ আইনে তাকে কোনো শাস্তি দেয়া হয়েছে কি-না জানতে চাইলে ইউএনও শরীফুল ইসলাম বলেন, আমরা সতর্ক করে দিয়ে এসেছি তাকে। কোনো শাস্তি দেয়া হয়নি। আমরা নজর রাখছি তার ওপর।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন ডা. তউহীদ আহমদ কল্লোল বলেন, এদের মতো লোকের দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ করোনার বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধকে কঠিন করে দিচ্ছে। সবার পেছনে পুলিশ বা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী দেয়া যায় না। মানুষ নিজে সচেতন না হলে করোনার সংক্রমণ ঠেকানো কঠিন।