cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কুমিল্লার চান্দিনা ও বুড়িচং উপজেলায় সেনাবাহিনীর ঈদ বাজার থেকে নিরাপদ দূরত্ব নিশ্চিত করে বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও বস্ত্র নিয়ে খুশি মনে বাড়ি ফিরে গেলেন ১ হাজার অসহায় মানুষ। তাদের বেশিরভাগই দিনমজুর, রিকশাচালক, গৃহপরিচারিকা, ভিক্ষুক এবং অনেকেই মধ্যবিত্ত শ্রেণির লোকজন। চান্দিনায় ৫০০ ও নিমসারে ৫০০ অসহায় পরিবার খাদ্য ও বস্ত্র সংগ্রহ করেছে।
রোববার দুপুরে চান্দিনা মহিলা কলেজে ৩১ বীরের ইউনিট ও নিমসার জুনাব আলী কলেজে ১৬ প্যারা পদাতিক ব্যাটালিয়ন এই ঈদ বাজারের আয়োজন করে।
চান্দিনা ও নিমসারে ঈদ বাজার থেকে গ্রাহকরা ঈদের জন্য প্রয়োজনীর মুদিমাল ও কাঁচা বাজার- চাল, সেমাই, চিনি, লবণ, ডাল, ময়দা, টমেটো, শসা, আলু, পেয়াজ, তেল, লালশাক, ঢেড়শ, বেগুন, চালকুমড়াসহ ১৮টি খাদ্য উপকরণ সংগ্রহ করে। এছাড়া ঈদের শাড়ি, পাঞ্জাবি, টিশার্ট ও ছোটদের জামাকাপড় সংগ্রহ করে।
চান্দিনায় বিনামূল্যের এই বাজার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, কুমিল্লা এরিয়ার ৩১ বীরের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মাহাবুব আলম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মেজর সাজ্জাদ, মেজর তায়েফ, ক্যাপ্টেন সাইফুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন আবরার ফায়িজ প্রমুখ।
৩১ বীরের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মাহাবুব আলম জানান, করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এই ঈদবাজারের আয়োজন করা হয়েছে। এই বাজার থেকে হয়তো অনেককে খুশি করা যাচ্ছে না কিন্তু সীমিত সংখ্যক মানুষকে হলেও খুশি করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, করোনার প্রভাব থেকে বাচঁতে হলে যতটা সম্ভব চেষ্টা করুন ঘরে থাকার জন্য। করোনা প্রতিরোধে সবাইকে কাজ করতে হবে। নিজ নিজ পাড়া-মহল্লায় সবাইকে সচেতন হয়ে কাজ করতে হবে।
নিমসারের ঈদ বাজারে উপস্থিত ছিলেন ১৬ প্যারা পদাতিক ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর মোঃ রেজাউল করিম। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন মেজর সাইফ, ক্যাপ্টেন জোবায়ের, ক্যাপ্টেন মোঃ মুহতাসিম ইশমাম অরন্যসহ আরো অনেকে।
১৬ প্যারা পদাতিক ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর মোঃ রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশে করোনার এই সংকটময় মুহূর্তে কুমিল্লায় লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এই ঈদ বাজারের আয়োজন। এই আয়োজনে সবার মুখে হাসি ফোটানো সম্ভবপর না হলেও আমরা চেষ্টা করেছি যতসম্ভব লোককে খাদ্য ও বস্ত্র দিয়ে সহায়তা করতে। ঈদের দিন যাতে এই অসহায় মানুষেরা তাদের পরিবার নিয়ে কিছু রান্না করে খেতে পারে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।