cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
প্রবল শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসতে থাকা সুপার সাইক্লোন আম্ফানর প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে সব ধরনের অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিষয়টি জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বোর্ড সদস্য (প্রশাসন) মো. জাফর আলম।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবিলার প্রস্তুতি হিসেবে গতকালই অ্যালার্ট-৩ জারির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আজ দুপুর থেকে বন্দরে সব ধরনের অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধ আছে।
জাফর আলম জানান, আজ সকালে প্রথম জোয়ারের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি ও বর্হিনোঙ্গর থেকে ৭৬টি জাহাজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে সেন্টমার্টিন উপকূলের দিকে গিয়ে ভিড়েছে। এছাড়া পাঁচ শতাধিক লাইটারেজ জাহাজকে কর্ণফুলী নদীতে শাহ আমানত সেতুর দক্ষিণে নিরাপদ অবস্থানে পাঠানো হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, বর্তমানে সুপার সাইক্লোন রূপে আছে আম্ফান। মঙ্গলবার (১৯ মে) শেষরাত নাগাদ এর প্রভাব পড়তে শুরু করবে। উপকূলের কাছাকাছি এলে ও ভূমি স্পর্শ করলে ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি কমতে থাকে। তাই শেষরাত থেকে আম্ফানের শক্তি কমতে পারে। শক্তি কমে সুপার সাইক্লোন থেকে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় রূপে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল অতিক্রম করতে পারে আম্ফান।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জানান, জেটিতে পণ্য ওঠানামা করছিল ১৫টি জাহাজ। সকালের জোয়ারে সেগুলোকেও বাইরে পাঠানো হয়েছে। আরও চারটি জাহাজ জেটিতে ছিল। সেগুলোকেও গভীর সাগরে পাঠানো হয়েছে। বর্হিনোঙ্গরে যে জাহাজগুলো ছিল সেগুলোকে সেন্টমার্টিন উপকূলে নোঙ্গর করে ইঞ্জিন চালু রাখতে বলা হয়েছে। সেগুলোও চলে গেছে।
সার্বিক পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম বন্দরে তিনটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। তিন বিভাগের তিন কন্ট্রোলরুমে 031-726 916, 031-2517711 এবং 01751 713037 নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।