cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
১০ টাকা কেজি দরে সরকারিভাবে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড পাওয়ার কথা হতদরিদ্রদের। অথচ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সদর ইউনিয়নের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির (ফেয়ার প্রাইজের) নামের তালিকায় ইউপি সদস্য তাজির উদ্দিনসহ তার পরিবারের ১২ জনের নাম রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নের ২৪টি গ্রামে ভোটার রয়েছে প্রায় ১৬ হাজার। ২০১৬ সাল থেকে ইউনিয়নের দুইজন ডিলারের মাধ্যমে ৭৭৪ জন দরিদ্র মানুষ ১০ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাল পাচ্ছেন। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য তাজির উদ্দিনসহ পরিবারের ১২ সদস্যের নাম তালিকায় আছে চার বছর ধরে। এই নিয়ে চরম ক্ষুব্ধ ইউনিয়নবাসী।
ডিলারের তালিকায় দেখা গেছে, রায়নগর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত ওয়াহিদ বক্সের ছেলে ইউপি সদস্য তাজির উদ্দিনের নাম রয়েছে তালিকার ৬৮০ নম্বরে। তার বড় ভাই নুরুল আমিনের নাম আছে ৭০২ নম্বরে, নুরুল আমিনের দুই স্ত্রীর মধ্যে জোৎস্না বেগম ৬৮৪, মোছাম্মৎ খতিবুন নেছা ৬৮৬ নম্বর ও তার ছেলে মো.আনোয়ার হোসেন ৬৭৮ নম্বর, আনোয়ারের স্ত্রী মো. সুজেনা বেগম তালিকার ৬৯৭ নম্বরে, ইউপি সদস্যের ভাই মো. কামরুজ্জামান ৭০১ নম্বর ও তার স্ত্রী মোছাম্মৎ রুজিনা খাতুন ৭০৬, তার ভাই ওমান প্রবাসী ফয়জুল আমিন ৭০০ ও ফয়জুলের স্ত্রী মোছাম্মৎ দিপালি বেগম ৬৮৭, তার আরেক ভাই সামছুল হকের দুই স্ত্রীর মধ্যে মোছাম্মৎ আছিয়া বেগম ৬৯৯ ও মোছাম্মৎ আবেদা খাতুন তালিকার ৭২৭ নম্বরে রয়েছেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য তাজির উদ্দিন বলেন, আমার পরিবারের নামগুলো কৃষি অফিসের একজন কর্মকর্তা তালিকায় ঢুকিয়েছেন। আমাদের নাম কাটার জন্য সাবেক উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা আবুল কালামকে ২ হাজার টাকাও দিয়েছি কিন্তু উনি আমাদের নামগুলো কাটেননি। এসব তালিকার চাল আমরা নেই না।
দোয়ারাবাজার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. সেলিম হায়দারবলেন, আমার জানা মতে প্রতি মাসেই সংশ্লিষ্ট ডিলার তালিকা জমা দিয়ে পুরো চাল উঠিয়ে নেন।