cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও জুড়ীতে উপসর্গবিহীন করোনা রোগী ছড়িয়ে পড়ায় আতংক দেখা দিয়েছে। ক্রমেই এমন রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। জুড়ীতে এমন রোগীর আধিক্য বেশি থাকায় এর প্রভাব পড়ছে বড়লেখায়ও। সীমান্তবর্তী এই দুই উপজেলার বাসিন্দাদের মধ্যে তাই চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
গত ০৫ মে করোনাক্রান্ত চতুর্থ ব্যক্তি হিসেবে জুড়ীতে একজন রোগী শনাক্ত হন। শনাক্ত হওয়া রোগী উপজেলার উত্তর ভবানীপুর গ্রামের মোকামটিল্লার বাসিন্দা। তিনি জুড়ী থানা পুলিশের ব্যারাকে বাবুর্চির কাজ করতেন। এ নিয়ে উপজেলায় মোট ৪জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের সকলেই করোনা উপসর্গবিহীন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, জুড়ী থানার পুলিশ এবং কর্মচারীদের গত ২৯ এপ্রিল নমুনা টেস্টের জন্য পাঠানো হয়।। গত মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: সমরজিৎ সিংহ ওই ব্যক্তির করোনা পজিটিভের কথা জানান। এর আগে সোমবার রাত ১১টার দিকে আরেকজন ফার্মেসির কর্মচারীর করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। কোনো ধরণের উপসর্গ না থাকায় তাদের উভয়কে নিজ নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
জুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার জানান, গত ১০ দিন আগে নমুনা নিলেও আজ রিপোর্ট এসেছে পজেটিভ। কোনো উপসর্গ না থাকায় তারা অবাধেই চলাফেরা করেছেন। আমরা নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছি। এর আগেও উপসর্গবিহীন জুড়ীর দুই পুলিশ সদস্যের করোনা ধরা পড়ে।
এদিকে জুড়ীতে উপসর্গবিহীন রোগীর পর বড়লেখার প্রত্যন্ত এলাকার এক নারীর শরীরে উপসর্গহীন করোনা সনাক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: রত্নদ্বীপ বিশ্বাস জানান, আক্রান্ত ওই নারীর বাড়ি দক্ষিণভাগ ইউপি’র গাংকুল গ্রামে। ওই নারীর শরীরে করোনার কোনো লক্ষণ কিংবা উপসর্গ ছিলো না। তবে তিনি ভালো আছেন। তিনি আরও জানান, ওই নারীর স্বামী আব্দুুুল জব্বার (৪০) কিছুদিন আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যান।