cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে করোনাভাইরাসের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে শুরু করেছে ডেঙ্গু। নগরীতে মিলছে এডিট মশার লার্ভা। এরপর থেকে করোনার সঙ্গে নগরবাসীর মধ্যে নতুন আতঙ্ক হিসেবে যুক্ত হয়েছে ডেঙ্গু।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে সিলেট সিটি কর্পোরেশনও (সিসিক) প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। নগরীর দুটি ওয়ার্ডকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে দাবি করেছেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার ডেঙ্গু প্রতিরোধে বেশ বেগ পেতে হবে বলে মনে করছেন সিসিক কর্মকর্তারা।
তবে নগরবাসীর দাবি, সিসিক মশা নিধন নিয়ে তামাশা শুরু করেছে। কার্যকর কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না। সিসিকের এই উদাসীনতায় করোনা মহামারির মধ্যে ডেঙ্গুর চরম ঝুঁকিতে নগরবাসী। মশা নিধনে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।
তাঁতীপাড়ার বাসিন্দা সালমা পারভীন যুগান্তরকে জানান, রমজানের আগের সিসিক মশা নিধনের ওষুধ মারার পরে মশার উপদ্রব আরও বেড়েছে। বুঝতেই পারছি না সিসিক কেন ওষুধ ছিটিয়েছে। মশা চাষের জন্য না মরার জন্য!
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রভাষক প্রণব কান্তি দেব যুগান্তরকে জানান, মশার জ্বালায় আমরা অতিষ্ঠ। বাইরে করোনা ভেতরে মশা। ফলে ডেঙ্গুর ঝুঁকিও রয়েছে। করোনার এই দুর্যোগে মশা নিধনে সিসিকের উদাসীনতা খুবই দুঃখজনক।
সিসিকের স্বাস্থ্য শাখা সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে এডিট মশার অস্তিত্ব খোঁজার কাজ শেষ হয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র ২৬নং ওয়ার্ডের একটি স্থানে এডিট মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। আগামী সপ্তাহে নগরীর বাকি ২৩টি ওয়ার্ডে লার্ভার খোঁজে অভিযানে নামবে সিসিকের স্বাস্থ্য শাখার কর্মীরা।
নগরবাসীর অভিযোগ স্বীকার করে সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম সুমন যুগান্তর জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ এবার মশক নিধনে লার্ভি সাইট ছিটানো হয়েছে। আমরা আগে পেস্টি সাইট ব্যবহার করতাম। লার্ভি সাইট ভালো কিন্তু এটা আমাদের দেশের জন্য নয়, উন্নত দেশের এটা কার্যকর। রোববার থেকে আমরা পেস্টি সাইট ছিটানো এবং লার্ভা নিধন অভিযানও শুরু করব।
গত বছর সিলেটের ৫টি ওয়ার্ডে এডিট মশার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। এবারও ওই পাঁচটি ওয়ার্ডকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে সিসিক। তবে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ডকে।
সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদ বলেন, এই সময়ে সিসিকের কর্মীদের অনেকেই বাসা-বাড়ির ভেতরে ঢুকতে দেবেন না। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টিকেই আপাতত বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।