cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনায় গরিব মানুষের জন্য বরাদ্দ করা সরকারি ত্রাণের ২৫ শতাংশ নিজেকে দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের চিঠি (ডিও) দিয়েছেন চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভী। গত বুধবার সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের এই ডিও দেন তিনি।
তবে নিয়মানুযায়ী এমপির এই ডিও দেওয়ার এখতিয়ার নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌর চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে এই ত্রাণ বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন। এমপির এ ধরনের চিঠির পর উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের অনেক চেয়ারম্যান ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ডিওতে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের জন্য ১৫ শতাংশ এবং ইউপি চেয়ারম্যানদের জন্য ৬০ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়ার জন্য বলেছেন এমপি নদভী। এমপি তার ব্যক্তিগত প্যাডে এই ডিও তিনি ইউএনওদের কাছে পাঠান। ইউএনওরা এ বিষয়ে নির্দেশনার জন্য তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠিয়েছেন।
এ বিষয়ে সাতকানিয়ার ইউএনও মোহাম্মদ নূর এ আলম বলেন, সাংসদ এ রকম একটা ডিও দিয়েছেন। এ বিষয়ে কী করণীয়, তা জানার জন্য ডিসি স্যারকে পাঠিয়েছি। সাংসদ ত্রাণ কমিটির প্রধান উপদেষ্টা। তবে অন্য কোনো সাংসদ এ ধরনের ডিও দেননি বলে সহকর্মীদের কাছে শুনেছি।
একই চিঠি সাংসদ লোহাগাড়া উপজেলার ইউএনওকে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এমপি আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভী বলেন, আমি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কি ত্রাণ সমন্বয় করতে পারি না? সেটা তো সচিব মহোদয়ের নির্দেশনায়ও রয়েছে। এটা দোষের কিছু নয়। সারা দেশে কিছু কিছু চেয়ারম্যানের ঘরে ত্রাণ পাওয়া যাচ্ছে। এটা জবাবদিহির মধ্যে আনার জন্য আমি সমন্বয় করে ভাগ করে দিয়েছি। চেয়ারম্যানদের কাছে তালিকা চেয়েছি। অনেকে তালিকা দিয়েছেন। অনেকে দেননি।
জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন বলেন, সাংসদের এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। তিনি মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেবেন। নীতিমালায় রয়েছে ত্রাণ বিতরণ করা হবে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে। কিন্তু উনি এই ২৫ শতাংশ ওনার নামে কেন চান, সেটা আল্লাহ জানেন।সূত্র : আমাদের সময়