cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা প্রথম থেকেই বলে আসছেন হৃদরোগ, ডায়াবেটিকস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া ও মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি। তাই এই মহামারী থেকে বাঁচতে এসব রোগীকে সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে।
এসব রোগীকে সুরক্ষিত রাখতে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের দ্য বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্সের স্বাস্থ্যবিষয়ক কমিটির চেয়ারপারসন বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. রবীন চক্রবর্তী৷
ডা. রবীন চক্রবর্তীর মতে, হৃদযন্ত্রে অনেক কারণে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে। তার মধ্যে একটি হলো সরাসরি সেটি হৃদযন্ত্রকে আক্রান্ত করতে পারে। সেটা আবার ৩৪ রকমভাবে করতে পারে। এর মধ্যে একটি হলো মায়োকার্ডাইটিসের কারণে প্রদাহ (ইনফ্লেমড)। এটি প্রথমেই হৃদযন্ত্রকে আক্রান্ত করে না। ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গে সংক্রমণ হলে এমন হয়। তবে এটি খুব কম মানুষের হয়।
তবে চিন্তার বিষয় হলো, যাদের হৃদরোগ রয়েছে অথবা ডায়াবেটিস, মেলাইটাস, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক হয়েছে, বাইপাস সার্জারি হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে কোভিড১৯ আরও বেশি সমস্যা তৈরি করতে পারে।
তিনি বলেন, যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, যারা নিয়মিত ধূমপান করতেন, তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সময় যেসব উপসর্গ দেখা যায়, সেগুলো দেখা যাচ্ছে। হয়তো জ্বর হলো বা একটু কাশি হলো। সেখান থেকে নিউমোনিয়া হওয়ার কথা। তা না হয়ে তাদের বুকে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়, চাপ চাপ ভাব এলো, তার ফলে মনে হতে পারে সেটি একটি হার্টঅ্যাটাক।
তখন একটা ইসিজি করতে দেখা যায়, সেটি হার্টঅ্যাটাকের ইসিজির মতো দেখতে বা কার্ডিয়াক এনজাইম ট্রপোনিন টেস্ট, সিপিকেএমবি অনেক সময় বেশি থাকে। অনেক সময় ভুলবশত হার্টঅ্যাটাক রোগীর মতো চিকিৎসা হতে পারে। তো সে ক্ষেত্রে হয়তো জানা যায়, সেটি হার্টঅ্যাটাক নয়; সেটি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ।
তাই হৃদযন্ত্র করোনাভাইরাস থেকে নানাভাবে আক্রান্ত হতে পারে। যাদের ইতিমধ্যে হার্টের কোনো অসুখ আছে। তাদের যদি করোনাভাইরাসের অসুখ হয় বা তারা আক্রান্ত হন, তাদের ক্ষেত্রে সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। পরবর্তীকালে হৃদযন্ত্র সত্যিই যদি খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন অ্যাকিউট কার্ডিয়াক ইনজুরি হয়, তার থেকে যদি হার্ট ফেলিওর হয়, অনেক সময় কার্ডিওজেনিক শক হতে পারে। এনকি মৃত্যুর কারণ হয়েও দাঁড়াতে পারে।