cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortsকরোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে পুরো হবিগঞ্জ জেলাকে আপাতত দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ‘বিচ্ছিন্ন’ করে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল চারটা থেকে বিষয়টি কার্যকর করতে প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হবে।
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, লকডাউন নয়, মূলত মানুষজনকে ঘরের ভেতরে রাখতে কড়াকড়ি আরও জোরদার করা হবে। এ ছাড়া পুরো জেলাকে আপাতত ‘বিচ্ছিন্ন’ করে রাখা হবে।
আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সভা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের পর স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা বসে এ সিদ্ধান্ত নেন। এতে হবিগঞ্জ-৩ আসনের সাংসদ মো. আবু জাহির, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যা, সিভিল সার্জন এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে হবিগঞ্জ জেলাকে আপাতত দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হবে। বাইরের জেলার কোনো মানুষ যেমন এ জেলায় ঢুকতে পারবেন না, তেমনই এ জেলার কোনো মানুষও এখন আপাতত বাইরের জেলায় যেতে পারবেন না।
হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যা জানান, পুলিশি চেকপোস্ট (তল্লাশী চৌকি) ও নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। কেউ যেন জেলার বাইরে যেতে না পারেন, আবার কেউ যেন প্রবেশও করতে না পারেন, সেটি অবশ্যই নিশ্চিত করা হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জরিমানাও করা হবে। জেলার প্রবেশমুখে ৪টি চেকপোস্ট বসিয়ে কাউকে জেলার ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। তবে এটা লকডাউন নয়, মূলত কড়াকড়ি আরও বাড়ানো হবে।
খবর : প্রথম আলো