cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
হবিগঞ্জ সংবাদদাতা ::
হবিগঞ্জের মাধবপুরে ক্যামেরায় স্কুল ছাত্রীদের গোসলের দৃশ্য ভিডিও ধারণ করার প্রতিবাদ করায় বাড়িতে হামলা করে নারী, শিশুসহ ৮জনকে আহত করা হয়েছে। হত্যার উদ্যেশে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয় দেড় বছরের এক শিশু সন্তানকে। রোববার বিকালে উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের মনিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রাতেই পুলিশ খেলু মিয়া (৫৫)সহ দুই নারী কে গ্রেফতার করে।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায় রোববার দুপুরে ওই গ্রামের ইন্দুপাড়ার একটি পুকুরে দশম শ্রেণীর ছাত্রীসহ কয়েকজন নারী গোসল করে। আর পুকুর পাড়ে বসে ক্যামেরা দিয়ে গোসলের দৃশ্য ধারন করেন একই এলাকার অনু মিয়ার ছেলে সৌদি প্রবাসী হুমায়ূন মিয়া, মৃত শাহজাহান মিয়ার ছেলে শরীফ মিয়া, মৃত সায়েদ মিয়ার ছেলে বায়েজিদ মিয়া, আলাউদ্দিনের ছেলে সাহাবুদ্দিন মিয়া। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে নারীরা তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে অবহিত করে।
এ সময় ইন্দু পাড়ার মহাদেব সরকারের ছেলে বিমল সরকার কয়েকজন লোক নিয়ে পুকুরে পাড়ে বসা হুমায়ুনের কাছ থেকে ক্যামেরা আটকের চেষ্টা চালায়। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। পরে হুমায়ূন বাড়িতে গিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একদল লোক নিয়ে তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। ভাংচুর করে বাড়িঘর। তাদের হামলায় আহত হয়েছে ৮জন।
গুরুতর আহত চারজনকে মাধবপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এর মধ্যে এক নারীকে আশংকাজনক অবস্হায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ইন্দুপাড়ার বাবুল সরকার ও অবিনাশ সরকার জানান এ সময় হামলাকারীরা বিমল সরকারের দেড় বছরের একটি শিশু বাচ্চাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে।
খবর পেয়ে মাধবপুর চুনারুঘাট সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নাজিম ও থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইকবাল হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। রাতে পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত খেলু মিয়া সহ দুই নারী কে গ্রেফতার করে সোমবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে।
এ ব্যাপারে মনিপুর গ্রামের বাসুদেব সরকার বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।
থানার পরির্দশক তদন্ত গোলাম দস্তগির আহমেদ সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ছাতিয়াইন তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ কামরুল ইসলাম মামলা টি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।