cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২১ দিনের লকডাউন চলছে ভারতজুড়ে। করোনার আতঙ্কে অতিপ্রয়োজনীয় কিছু পন্যের দোকান-পাট ছাড়া সবই বন্ধ দেশটিতে। তাই ওষুধ, সবজি, মুদির দোকান খোলা দেখলেই সেখানে ভিড় করছেন লোকজন। তবে এতে সৃষ্টি হচ্ছে করোনা ছড়ানোর আশঙ্কা।
এজন্য জনসচেতনতা তৈরিতে লকডাউনের চতুর্থ দিন বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সব জায়গায় যেন খুচরা বাজার খোলা থাকে এবং একই সঙ্গে সাধারণ মানুষ যেন দুরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করেন তা নিশ্চিত করতেই তার এই প্রচেষ্টা।
নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর জোগান বজায় করতে বৃহস্পতিবার রাজ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার পোস্তায় যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা। কলকাতা পুলিশের কমিশনার অনুজ শর্মা এবং অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ডিপি সিংহও ছিলেন তার সঙ্গে। সেখানে তিনি বাজারের ব্যবাসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গে লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই সাধারণ মানুষের যাতে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পেতে কোনো অসুবিধা না হয় তা নিশ্চিত করার বার্তা দিয়ে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার নবান্নে পর্যালোচনা বৈঠকের পরে জোর দিয়েছিলেন অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সরবরাহের উপরে। রাজ্যের কোথাও লকডাউনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পেতে যাতে সাধারণের অসুবিধা না হয় তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে ছবি এঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেন কীভাবে দূরত্ব রেখে কেনাকাট করতে হবে। এদিন সেই কাজটাই করলেন পথে নেমে।
পোস্তায় নেমেই তিনি বলেন কোনো ভাবে এই পাইকারি বাজার যেন বন্ধ না থাকে। শুক্রবার ভোরবেলা থেকেই যাতে এটি সচল থাকে তা দেখার নির্দেশ দেন মমতা। একই সঙ্গে ডিপি সিংহকে তিনি জরুরি পণ্য সরবরাহের নোডাল অফিসার নিযুক্ত করেন।
মমতা বলেন, এই বাজারের উপরে রাজ্যের সমস্ত বাজার নির্ভরশীল। পোস্তা বাজার চালু রাখতে হবে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্য পরিষেবা সচল রাখতে হবে। এর জন্য ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেন তিনি।
পুলিশের উপস্থিতিতে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা এবং দূরত্ব মেনে যাতে পণ্য বেচা-কেনা চলে সেটাও নজর রাখতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী। পোস্তা থেকে মুখ্যমন্ত্রী চলে যান জানবাজারে। সেখানেও রয়েছে পাইকারি বাজার। সেখানকার বাজারও যাতে চালু থাকে তা দেখার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেন তিনি।
মমতা বলেন, পাইকারি বাজারগুলি খোলা রাখতেই হবে। সেটা করা গেলে খুচরো বাজার খোলা থাকবে। সাধারণ মানুষের চাল-ডাল-তেলের মতো সামগ্রীর অভাব হবে না।
শুধু বাজার পরিদর্শনই নয়, রাস্তায় ইটের টুকরো দিয়ে তিনি নিজেই গোল করে সুরক্ষারেখা এঁকে দেখিয়ে দেন, কী ভাবে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে বেচা কেনা করতে হবে।