cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে যে আবেদন করা হয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানেন না বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
জিকে শামীমের জামিনের বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসীকে এভাবে জামিন দেয়া হয়েছে অথচ খালেদা জিয়া জেনুইনলি জামিন পান না। এতে প্রমাণিত হয়, দেশে আইনের শাসন বলে কিছু নেই। এটা এখন একনায়কতান্ত্রিক স্বৈরাচারের দেশে পরিণত হয়েছে।
রোববার (৮ মার্চ) দুপুরে গাজীপুর জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবারের পক্ষ থেকে জামিনের বিষয়ে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, এটা আমি ঠিক বলতে পারব না। এটা পরিবারের পক্ষ থেকে করা হয়েছে, এতে কী আছে আমি জানি না।
সরকার প্যারোলে মুক্তি দেয়ার বিষয়ে আশ্বস্ত করলে আপনারা আবেদন করবেন কি না? জবাবে তিনি বলেন, আমরা আগেও বলেছি, এটা তার (খালেদা জিয়া) ব্যক্তিগত এবং পরিবারের বিষয়।
ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার জি কে শামীমের জামিনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা অনেক দিন থেকে বলে আসছি, এটি একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রের কোনো প্রতিষ্ঠানে এখন জবাবদিহিতার কোনো জায়গায় নেই। এ কারণে একজন কুখ্যাত আসামি যাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, যার কাছে বেআইনিভাবে কোটি কোটি টাকা পাওয়া গেছে তাকে জামিন দেয়া হয়েছে অথচ রাষ্ট্র জানে না। এতে প্রমাণিত হয়েছে এ রাষ্ট্র ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে এটা প্রমাণিত হয়েছে, শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আটক করে রাখা হয়েছে। যেখানে একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসীকে এভাবে জামিন দেয়া হয়েছে। অথচ খালেদা জিয়া জেনুইনলি জামিন পান না। এতে প্রমাণিত হয়, দেশে আইনের শাসন বলে কিছু নেই। এটা এখন একনায়কতান্ত্রিক স্বৈরাচারের দেশে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান এখন ডেমেজ হয়ে গেছে। এজন্য দায়ী এই সরকার। যেহেতু সরকার জনগণের কোনো প্রতিনিধিত্ব করে না। যেহেতু জনগণ তাদের সঙ্গে নেই। সেজন্য স্বৈরাচারী কায়দায় দেশ চালাতে গিয়ে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে ফেলেছে। রাজনৈতিক স্বার্থে যখন তাদের প্রয়োজন হয়, তখন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অ্যাটর্নি জেনারেল দাঁড়ান। তাদের লোকজন, যারা চুরি-ডাকাতি করে, তাদের জামিনে বাধা দেয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফজলুল মিলন, সদস্য সচিব কাজী সাইয়েদুল হক বাবুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, শহীদুল ইসলাম বাবুল, গাজীপুর জেলার নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, হুমায়ুন কবির খান, শাহ রেজাউল হান্নান, সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, রাশেদুল হক প্রমুখ।