cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে হবিগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির দুই সদস্যকে দুই বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হবিগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির বিশেষ জরুরী সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বরখাস্তকৃত দুই আইনজীবি হলেন হবিগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) এডভোকেট আবুল কালাম ও এডভোকেট আবুল খায়ের আজাদ। বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হবিগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রুহুল হাসান শরীফ।
জানা যায়, ‘নারী সংক্রান্ত কেলেঙ্কারির অভিযোগে দুই আইনজীবির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তাদের এই অনৈতিক কর্মকান্ডের কারণে হবিগঞ্জ জেলা এডভোকেট সমিতির ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। এ কারণে সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির বিশেষ জরুরী সভায় তাদেরকে সদস্য পদ থেকে শোকজ করা হয়। শোকজের সন্তোষজনক কোন ধরনের জবাব দিতে না পারায় তাদেরকে সমিতি থেকে দুই বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য স¤প্রতি হবিগঞ্জ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের তৃতীয় তলায় সরকার কর্তৃক বরাদ্দ এপিপির কক্ষে দরজা বন্ধ করা অবস্থায় এক নারীর সাথে পাওয়া যায় এডভোকেট আবুল কালামকে। বিষয়টি জানাজানি হলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. নুরুল হুদা চৌধুরী ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি আবুল কালামকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। পরে এ ঘটনায় পুলিশ তাকে আটক করে।
অপরদিকে গত ৭ জানুয়ারি এডভোকেট আবুল খায়ের আজাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন বৃন্দাবন কলেজের স্নাতক (সম্মান) পড়–য়া এক ছাত্রী। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন দীর্ঘদিনের প্রেমের সুবাদে ২০১৬ সালের ১৫ নভেম্বর পুরান পৌরসভা রোডের একটি আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপন করেন তারা দুইজন। ২০১৭ সালের ২০ মার্চ আবারও দুজনে সিলেটের একটি হোটেলে রাত্রিযাপন করেন। অনেকবার বিয়ের আশ্বাস দিলেও আবুল খায়ের ওই ছাত্রীকে বিয়ের করেননি। ফলে বাধ্য হয়ে গত ৭ জানুয়ারি আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।