cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
খাদিমপাড়ার কল্লগ্রামের তাজ উদ্দিন ও তার সহযোগীদের অত্যাচার, নির্যাতন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন অধ্যাপক আবু তাহেরের স্ত্রী রেজিয়া পারভীন। শনিবার সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
লিখিত বক্তব্যে রেজিয়া পারভীন বলেন, আমার স্বামী সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের একজন সহযোগী অধ্যাপক। আমার বড় ছেলে জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের অর্থোপেডিক্স বিভাগের একজন চিকিৎসক। তিন সন্তান নিয়ে কল্লগ্রামে জমি কিনে ঘর-বাড়ী তৈরি করে দীর্ঘদিন যাবৎ বসবাস করে আসছি। আমাদের পরিবারকে নিরীহ দেখে জামাল, তাজউদ্দিন, রাজু, সাজু গং রা নিয়মিত চাঁদাদাবি করে আসছে।
তিনি বলেন, আমরা পুলিশ কমিশনার বরাবরে তাজবাহিনীর জুলুম নির্যাতন ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করি। আবেদনের প্রেক্ষিতে শাহপরাণ (রহ.) থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মাইনুল উভয় পক্ষকে নোটিশ দিয়ে গত ১১ ফেব্রæয়ারি ৩টায় তার অফিসে কাগজপত্র নিয়ে উভয় পক্ষকে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ দেন। সেখানে উপস্থিত হলে প্রায় ৩ ঘন্টা উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনেন এবং বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য ৭ দিনের সময় দেন। কিন্তু তাজউদ্দিন ও তার সহযোগীরা এ সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে অশোভন, অশালীন ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন। তাদের বিরুদ্ধে অসংখ্য ফৌজদারী মামলা রয়েছে।
চাঁদা চেয়ে না পেয়ে মারধরের অভিযোগ করে তিনি বলেন, গত ১২ ফেব্রæয়ারি সকাল ৯টায় জোড়া খুনের আসামি জামাল গংদের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র আমাদের বাসায় ঢুকে ৫লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এত টাকা দিতে অপারগতা জানালে তারা আমাকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকে। আমার মাথায় পিস্তল ধরে এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের বেদড়ক মারপিট করে। আমি চিৎকার দিলে জামাল আমার গলাটিপে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। এ সময় তারা দেড় ভরি ওজনের গলার চেইন এবং আমার ছোট ছেলের বাইসাইকেলটি নিয়ে যায়। এর আগে গত ৫ ফেব্রæয়ারি বিকেলে তারা আমার বাসায় এসে চাঁদা দাবি করে।
রেজিয়া পারভীন বলেন, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মামলা থেকে বাঁচার জন্য তাজ ও তার সহযোগীরা স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় কুরুচিপূর্ণ, মিথ্যা, বানোয়াট, সংবাদ পরিবেশন করে। আমি প্রকাশিত এই সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে রেজিয়া পারভীন বলেন, এলাকায় তাজবাহিনীর অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নের মাত্রা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই চক্রের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মেম্বার সিরাজ উদ্দিন, ফারুক আহমদ, আব্দুর রহিম বাবুল, নেহারুন্নেছা, দিলারা বেগম, আবুল কালাম আজাদ, আল আমিন হোসেন জুয়েল, হেনা বেগম, টিপু মিয়া, আজমল আলী, আব্দুল বাছিত বাছন, আতিকুর রহমান, মো. ফখরুল ইসলাম, আজমল আলী, আব্দুস সামাদ, মো. সিরাজ উদ্দিন, মো. তৈরব আলী, মো. আনোয়ার উদ্দীন প্রমুখ।