cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জের অর্ধশত শিক্ষার্থী। এর মধ্যে অধিকাংশই ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যালে অধ্যয়নরত। এর মাঝে শুধু চীনের জিয়াংশু এগ্রিকালচার অ্যান্ড সাইন্স কলেজে অধ্যয়ন করেন হবিগঞ্জের ১০ শিক্ষার্থী। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে তাদের কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে। ফলে দেশে ফেরার জন্য সবাই ব্যাকুল হয়ে ওঠেন।
সরকারিভাবে চীনের উহান প্রদেশ থেকে ৩৭০ জনকে ফিরিয়ে আনলেও ঝুয়াং প্রদেশে থাকা এই শিক্ষার্থীদের দেশে আসার সুযোগ ছিল কম। তবে শেষ পর্যন্ত ব্যক্তিগত খরচে হবিগঞ্জের ৬ শিক্ষার্থী ঝুয়াং প্রদেশ থেকে ন্যামজিং সিটি হয়ে গুয়াংজুতে এসে দেশে ফিরেন। গত ৩ ফেব্রুয়ারি তারা দেশে আসেন। তাদের মেডিক্যাল করার পর ছেড়ে দিলে সবাই চলে আসেন গ্রামের বাড়িতে।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার সুজাতপুর গ্রামের শিক্ষক মো. মাসুদের ছেলে মাহবুবুর রহমান জানান, তিনি নর জিয়াংশু এগ্রিকালচার অ্যান্ড সাইন্স কলেজে মেকানিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ১ম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। করোনাভাইরাসের জন্য কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ২৩ ফেব্রুয়ারি কলেজ খুলতে পারে। এই সময়ে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলবে।
তিনি জানান, তার সাথে হবিগঞ্জের আরিফ উদ্দিন, আব্দুল্লা আল রিফাত, মোহাম্মদ সোহেল তালুকদার, খলিলুর রহমান নাইম ও জহিরুল ইসলাম দেশে ফিরেছেন। তবে পরে আর কেউ দেশে ফিরতে পারেননি। নিজ খরচে এবং বহু কষ্টে দেশে আসতে পেরে তারা সকলেই আনন্দিত।
তিনি জানান, চীন থেকে ফেরত আসাদের মাঝে যাদের শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি বা বেশী তাদেরকে হাজী ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। অন্যরা বাড়ি ফিরতে পেরেছে।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, চীন ফেরতদের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। আমাদেরকে বলা হয়েছে বাল্লা সীমান্ত দিয়ে যারা আসবে তাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য। সেখানে মেডিক্যাল টিম মোতায়েন করা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, দুদিন পূর্বে একটি চিঠি এসেছে হবিগঞ্জের বিভিন্ন কম্পানিতে চীনের কি পরিমাণ লোক আছে তার তথ্য দেওয়ার জন্য। সেই অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
হবিগঞ্জে জেলা গোয়েন্দা কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন জানান, হবিগঞ্জে বিদেশি কর্মরত লোকদের অনেকেই আসা যাওয়ার মধ্যে থাকেন। সর্বশেষ কোনো দেশের কতজন আছেন তার তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে।
প্রসঙ্গত, হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার শাহজীবাজার ও নবীগঞ্জ উপজেলার বিবিয়ানা বিদ্যুৎ প্লান্টে অনেক চীনা নাগরিক কাজ করেন।