cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি ::
অরক্ষিত সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে সরকারের লক্ষলক্ষ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এক সাপ্তাহের ব্যবধানে(গত ২৬শে জানুয়ারী থেকে আজ ০১.০২.২০ইং শনিবার পর্যন্ত ৭দিনে)কয়েক কোটি টাকা মূল্যের পাথর ও কয়লাসহ মদ,গাঁজা,বিড়ি,গরু,ঘোড়া,কাঠ,লাকড়ি,হেরুইন,ইয়াবা ও অস্ত্র পাচাঁর হয়েছে বলে খরব পাওয়া গেছে। দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীনতার কারনে স্থানীয় এলাকাবাসী ও সচেতন মহলে চরম ক্ষোব বিরাজ করছে।
সীমান্তের এই অনিয়ম ও দূর্নীতির খবর পেয়ে র্যাব,পুলিশ ও ডিবি অভিযান চালিয়ে প্রায় সময় বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য ও অস্ত্রসহ চোরাচালানী ও চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করছে। আর অন্যদিকে বিজিবি ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা এফএস,সুবেদার ও হাবিলদাররা গোপনে সোর্স নিয়োগ করে চোরাচালানীদের সাথে গোপনে বৈঠক করে ভারত থেকে মরা ও চুনা পাথরসহ কাঠ,কয়লা পাচাঁর করে বাংলাদেশ-ভারত সীমানার জিরো পয়েন্টে মজুদ করে। পরে সেগুলোকে দেশীয় উৎপাদিত মালামাল বলে ওপেন পাচাঁর করে তাদের বাণিজ্য জমজমাট ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এব্যাপারে সীমান্ত এলাকাবাসী জানায়,বিজিবির সহযোগীতায় চোরাচালান ও চাঁদাবাজি নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর ৩-৪মাস যাবত সীমান্ত এলাকার চোরাচালান ও চাঁদাবাজি বাণিজ্য বন্ধ করে রাখে বিজিবি। এঘটনার প্রেক্ষিতে সোর্স পরিচয়ধারী ও চোরাচালানীরা সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাকসুদুল আলমের সাথে দেখা করে তাকে ম্যানেজ করে গত ২৬.০১.২০ইং রবিবার ভোর ৫টা থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে চাঁরাগাঁও,বালিয়াঘাট,টেকেরঘাট, চাঁনপুর ও লাউড়গড় সীমান্ত এলাকা দিয়ে শতশত ট্রলি বোঝাই করে অবৈধভাবে লক্ষলক্ষ টাকার পাথর ও কয়লাসহ কাঠ পাচাঁর শুরু করে। তার পাশাপাশি রাতের আধারে পাচাঁর করছে বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য,বিড়ি,গরু,ঘোড়া ও অস্ত্র।
এজন্য চাঁরাগাঁও এর মোফাজ্জল,দীপক,শফিকুল ইসলাম ভৈরব,লালঘাটের রমজান মিয়া,আব্দুল আলী ভান্ডারী,বালিয়াঘাটের জিয়াউর রহমান জিয়া,তাজু মিয়া,ইসলাম উদ্দিন,লালঘাটের ইয়াবা কালাম,বড়ছড়ার কামাল মিয়া,রজনীলাইনের ফিরোজ মিয়া,আমির আলী,চাঁনপুরের আবু বক্কর,বিল্লাল মিয়া,বারেকটিলার রফিকুল,লাউড়গড়ের আমিনুল,রফিক,জজ মিয়া,নুরু মিয়া,শহিদ মিয়াসহ আরো একাধিক লোকজনকে মৌখিক ভাবে সোর্স/লাইনম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে এলাকাবাসী জানায়।
সীমান্তের এই অনিময়-দূর্নীতি নিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর চোরাচালান বন্ধ না করে সুনামগঞ্জ ২৮ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাকসুদুল আলম সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করার জন্য সোর্স ও চোরাচালানীদের উৎসাহিত করাসহ মামলা নেওয়ার জন্য থানায় ফোন করে অনুরোধ করেন বলে জানাগেছে।
সীমান্ত আইন অমান্য করে অবৈধভাবে পাথর পাচাঁরের অনুমতি দেওয়ার ব্যাপারে সুনামগঞ্জ ২৮ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাকসুদুল আলমের বক্তব্য জানতে তার সরকারী মোবাইল নাম্বারে(০১৭৬৯-৬০৩১৩০)বারবার কল করার পরও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। তাই এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছেন সাংবাদিকগনসহ এলাকার সচেতন জনসাধারণ।