cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশের সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক জলপ্রপাত ও দ্বিতীয় বৃহত্তর ইকোপার্ক মাধবকুণ্ডের দৃষ্টিনন্দনে বনবিভাগ সম্প্রতি ৭০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বন মন্ত্রণালয়ে দাখিল করেছে। বন মন্ত্রণালয় প্রকল্পটির অনুমোদন দিলে চলিত অর্থবছরেই মাধবকুণ্ডে দেশী-বিদেশী পর্যটক আকৃষ্টে হাতে নেয়া সৌন্দর্য বর্ধণ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আগত পর্যটকদের মাধবকুণ্ডের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের ক্ষেত্রে নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, দেশের অন্যতম পিকনিক স্পট মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত ও ইকোপার্কটিকে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের নিকট আরো আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলার লক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এমপি এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পরই নানামূখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তার পরামর্শে সিলেট বনবিভাগ মাধবকুণ্ডের সৌন্দর্য বর্ধন ও নানা দৃষ্ঠিনন্দন কাজের জন্য ৭০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করে অতি সম্প্রতি তা বন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে।
এ প্রকল্পের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে পুরো ইকোপার্ক ও জলপ্রপাত ঘিরে স্থাপন করা হবে ক্যাবল কার। ক্যাবল কারে ঘুরে ঘুরে পর্যটকরা উপভোগ করতে পারবে পাথারিয়া পাহাড়ের সবুজের সমারোহ, জলপ্রপাত, ইকোপার্ক ও প্রায় দেড়শ’ বছর আগের পরিত্যক্ত বিওসি টিলার খনিজ তেলের (কেরেছ গাতা) প্লান্টসহ বৃটিশ আমলের নানা স্মৃতিচিহ্ন। এছাড়াও এ প্রকল্পে রয়েছে পর্যটকদের অবাধ বিচরণের নানা স্থাপনা, বসার ও বিশ্রামের জন্য সিট। তৈরী করা হবে বিভিন্ন শ্রেণীর পর্যটকের আনন্দ উপভোগের আকর্ষণীয় নানা স্পট।
লন্ডন থেকে সম্প্রচারিত স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ‘এস’ এর ম্যানেজিং ডিরেক্টের তাজ চৌধুরী মঙ্গলবার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতে বেড়াতে গিয়ে ইতিপুর্বের নানা অবকাঠামো উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অভিভুত হয়ে বলেন, মাধবকুণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা এখন অত্যন্ত ভাল। চমৎকার প্রাকৃতিক দৃশ্য পর্যটকদের হাতছানি দিচ্ছে। সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতকে ঢেলে সাজালে মাধবকুণ্ডই হতে পারে সরকারের পর্যটন খাতের আয়ের অন্যতম উৎস। তবে পর্যটক আকৃষ্টে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে।
বনবিভাগের সহকারী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (এসিএফ) আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী মহোদয়ের পরামর্শে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতে আগত পর্যটকদের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য ক্যাবল কার স্থাপনসহ আরো কয়েকটি অবকাঠামোগত স্থাপনা নির্মাণের লক্ষে বনবিভাগ একটি প্রকল্প হাতে নিয়ে তা বন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পাওয়া গেলে এ অর্থবছরেই প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে।