cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক:: মৌলভীবাজার পাসপোর্ট অফিসের সার্ভারটি প্রায় সময়ই নষ্ট থাকার কারনে ভোগান্তিতে পড়েন সেবা প্রার্থীরা। গত তিন দিন থেকে বন্ধ সার্ভার। এছাড়াও ডিসেম্বর ২০১৯ এ ৪ দিন সার্ভার বন্ধ ছিল। প্রবাসীদের ভিসার মেয়াদ ও শিশুদের চিকিৎসার জন্য মিলছে না পাসপোর্ট।
দালালদের মাধ্যমে আসলেই মিলছে পাসপোর্ট। রয়েছে কর্মকর্তাদের না পাওয়ারও অভিযোগ। অভিযোগ রয়েছে বর্তমান সহকারী পরিচালক মো: ইউসুফের বিরুদ্ধে।
পাসপোর্ট নিতে আসা অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, দিন দিন পাসপোর্ট অফিসে ধর্ণা দিয়েও কোনও সুরাহা পাচ্ছেননা। অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে তারপরও পাসপোর্ট ডেলিভারী পাচ্ছেন না, যদিও ডেলিভারীর মেয়াদ ৩ থেকে ৪ মাস চলে যাবার পরও পাসপোর্ট ডেলিভারী মিলছে না। অনেকে অভিযোগ করে বলেন ফোন নাম্বার দিলেও সেটা বন্ধ থাকে রিসিভ হয়না বা হলেও কথা বলেন না।
ফোনটি পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকের কাছে থাকার কথা থাকলেও সেটি থাকে গার্ড বা অন্য কারো কাছে। অনেকে বাচ্ছা নিয়ে দেশের বাহিরে চিকিৎসার জন্য যেতে প্রস্তুত থাকলেও পাসপোর্টের জন্য যেতে পারছেন। প্রায়ই বন্ধ থাকে পাসপোর্ট অফিসের সার্ভার। এঅবস্থা থেকে পরিত্রাণ চান ভোক্তভোগীরা।
অনেকে বলেন ৩৫ শত টাকার পাসপোর্ট ৫ হাজার ৫ শত টাকা দিয়ে করতে হচ্ছে। এমনকি টাকাটা বিকাশের মাধ্যমে পাসপোর্ট অফিসেরই কাউকে দিতে হচ্ছে। যারা দালালদের মাধ্যমে আসছে তারাই কেবল পাচ্ছেন পাসপোর্ট। অভিযোগ রয়েছে বর্তমান সহকারী পরিচালক কাজে যোগদানের পর থেকে এমনটি ঘটছে।
প্রবাসী অধ্যুষিত জেলা হিসেবে পরিচিত মৌলভীবাজার। কিন্তু এখানের প্রবাসীরা সে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অফিসে আসলেই দেখানো হচ্ছে নানা কাগজ পত্রের সমস্যা।
এমনকি জরুরী পাসপোর্ট করতে আসা লোকজনও তিন চারমাসের মধ্যে পাসপোর্ট পাচ্ছেন না। পাসপোর্ট অফিসের আনসারসহ কর্মরত সবাই খারাপ আচরন করছেন সেবা প্রার্থীদের সাথে। যারা তাদের সাথে দফারফা করছে টাকা দিয়ে তাদেরই কেবল পাসপোর্ট দেয়া হচ্ছে। অনেককে আবার পাসপোর্ট আনার জন্য ঢাকায় পাঠালেও সেখানে গিয়ে তারা খালি হাতে ফেরৎ আসতে হচ্ছে। এতে করে সময় ও টাকা দু’টোই ব্যয় হচ্ছে। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকেও কোনও সুরাহা হচ্ছেনা। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চান ভোক্তভোগিরা।
প্রবাসী অনেকের ভিসার মেয়াদ ও ছুটি শেষ হয়ে গেলেও পাসপোর্ট এর জন্য প্রবাসে যেতে পাচ্ছেন না। তারা বলেন এদায় কে নেবে? তারা এসব ভোগান্তি থেকে পরিত্রাণ চান।
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মো: ইউসুফ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন এগুলো মিথ্যা। তিনি বলেন সারাদেশেই পাসপোর্টের সমস্যা রয়েছে। সার্ভার সমস্যার বিষয়ে বলেন অতিরিক্ত কাজের চাপে এমন হচ্ছে। টাকা নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তা এড়িয়ে যান।
ভোক্তভোগিরা দাবী জানান এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলায় অতিশীঘ্রই ভাল একজন কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে জনসাধারণকে হয়রানির হাত থেকে রক্ষা করবেন।