cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দিরাই প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জের দিরাই-শাল্লা উপজেলার হাওররক্ষা বাঁধের কাজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের নামে চলছে তুঘলকি কান্ড। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা কাবিটা মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও সদস্য সচিব নীতিমালার তোয়াক্কা না করে নিজেদের মর্জিমতো যেকোন লোককে পিআইসি দিচ্ছেন, আবার ইচ্ছেমতো পিআইসি বাতিল করে তদস্থলে নতুন পিআইসি দিয়েছেন। ফলে হাওরপারের কৃষকরা নানামুখি ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। এমন ক্ষতির শিকার দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের তারাপাশা গ্রামের কৃষক উপায়ান্তর না পেয়ে আদালতে মামলা দিয়েছেন। মামলাটি আমলে নিয়ে দিরাই উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওর উপ-প্রকল্পের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে বাধা সৃষ্টি করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কাবিটা মনিটরিং-বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতিকে কারণ দর্শানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেলে দিরাই সহকারি জজ আদালতের বিচারক তম্ময় কুমার দে এই আদেশ দেন। নোটিশ প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে বিবাদীদের কারণ দর্শানোর নির্দেশনা দেয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের টাঙ্গুয়ার হাওর উপ-প্রকল্পের ৬৪ নং পিআইসি (প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি) ১৭ লক্ষ ১৩ হাজার ৯৩৩ টাকা বরাদ্দে সৈয়দ আলী হোসেনকে সভাপতি ও মোঃ আব্দুল্লাহকে সদস্য সচিব করে কমিটি প্রদান করা হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর ওই কমিটিকে কার্যাদেশ প্রদান করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি। কার্যাদেশ পেয়ে পিআইসির সভাপতি ও সদস্য সচিব স্থানীয় সোনালি ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাব নং ৫৯০৩০০২০০১১৮৯ খুলেন। পিআইসির সভাপতি সৈয়দ আলী হোসেন ও সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল্লাহ কার্যাদেশের আলোকে যথাসময়ে কাজ বাস্তবায়নের জন্য একটি এক্সেভেটর মেশিন ও তিনটি ড্রাম ট্রাক ভাড়া বাবত অগ্রিম আড়াই লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। জানুয়ারি মাসের প্রথম ভাগে পিআইসি কাজ শুরু করলে বিবাদী, উপজেলা কমিটির সভাপতি ও দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফি উল্লা, উপজেলা কমিটির সদস্য সচিব পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রিপন আলী ও একই গ্রামের বাসিন্দা শানুর মিয়া কাজে বাধা প্রদান করেন।
পিআইসির সভাপতি সৈয়দ আলী হোসেন তাদের বিরুদ্ধে ১৬ জানুয়ারি দিরাই সহকারি জজ আদালত সুনামগঞ্জে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদালত বিবাদীগণকে নোটিশ প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে আদালতে উপস্থিত হয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশনা দিয়েছেন। মামলার আইনজীবী মফচ্ছির মিয়া বলেন, আদালত অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করে বিবাদীদের কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন। নোটিশ প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে আদালতে উপস্থিত হয়ে কারণ দর্শাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।