cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদন্ড আপিল রায়ে বহাল রাখায় খুশি হবিগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধারা। আপিল বিভাগে সৈয়দ মো. কায়সারের মৃত্যুদন্ডের রায় বহাল রাখার মাধ্যমে বাংলাদেশ আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি তার মৃত্যুদন্ড দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ ব্যাপারে সাবসেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন কাজী কবির উদ্দিন বলেন, রাজাকার কায়সারের মৃত্যুদন্ড বহাল রাখায় আমরা মুক্তিযোদ্ধারা অনেক খুশি। আমাদের প্রাণের দাবি ছিল মাধবপুর ও নাসিরনগর এলাকার এই রাজাকারের ফাঁসি হোক। আপিল বিভাগের যেহেতু চূড়ান্ত রায় হয়েছে এখন শুধুমাত্র কার্যকরের পালা। আমরা চাই দ্রুত সময়ের মধ্যেই এই ফাঁসি কার্যকর হোক।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার ফুল মিয়া বলেন, রাজাকার কায়সার এই এলাকায় যে তান্ডব চালিয়েছিল তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। হত্যা-গণহত্যা, মা-বোনদের ধর্ষণ, অপহরণ, নির্যাতন, বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের তান্ডব চালিয়েছিল সে।
২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর সৈয়দ কায়সারকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ।
২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় সৈয়দ কায়সারের মৃত্যুদন্ড থেকে খালাস চেয়ে আপিল আবেদন করা হয়। সৈয়দ কায়সারের পক্ষে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন তুহিন আপিল আবেদনটি করেন। আপিলে খালাসের আরজিতে ৫৬টি যুক্তি তুলে ধরা হয়। ৩০ অক্টোবর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের একই বেঞ্চে আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে কাল এই রায় প্রদান করা হয়।