cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক::
চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের পরেও নিয়োগে দীর্ঘসূত্রিতায় হতাশ ৩৬তম বিসিএস সুপারিশপ্রাপ্তরা। তারা বলছেন, যেখানে যাচাই-বাছাই শেষে নিয়োগের জন্য প্রতিবেদন দিতে দুই মাসের বেশি কোনোভাবেই লাগার কথা নয়, সেখানে ৬ মাসেও তা হচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১৭ অক্টোবর ৩৬তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে দুই হাজার ৩২৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। ৫ হাজার ৫৯০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হন ৫ হাজার ৬৩১ জন। ক্যাডারের বাইরে উত্তীর্ণ ৩ হাজার ৩০৮ জনকে নিয়োগে সুপারিশের জন্য উত্তীর্ণের তালিকায় রাখা হয়।
বিসিএসে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্তরা জানিয়েছেন, পিএসসি বর্তমানে দ্রুত সময়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলেও মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘসূত্রিতার কারণে প্রতিটি বিসিএসের ক্ষেত্রে এমন হচ্ছে। এতে দেখা যায় বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি থেকে নিয়োগ পর্যন্ত তিন-চার বছর লেগে যায়।
মূলত পুলিশের যাচাই প্রতিবেদন ও অন্যান্য প্রক্রিয়াতেই বেশি সময় লাগছে বলে সংশ্লিষ্টদের মত। এতে করে সব ঠিক হওয়ার পরও বেকার থাকতে হচ্ছে তরুণদের। যা তাদের জন্য কষ্টদায়ক। কেননা শুধু পুলিশ যাচাইয়ের কারণে প্রথম শ্রেণির ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের নিয়োগে এই দীর্ঘসূত্রিতা।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩৬তম বিসিএসের তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা ও জেলা প্রশাসনকে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল হক খান বলেন, নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্তদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই চলছে। দ্রুতই ৩৬তম বিসিএসে নিয়োগের জন্য গেজেট প্রকাশ করা হবে।
প্রার্থীদের প্রাক চাকরির বৃত্তান্ত যাচাই ফরম জনপ্রশাসন থেকে পাঠানোর সময় একমাসের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করার কথা বলা হলেও তা মানছে না সংস্থাগুলো।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, তারা চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠিয়ে দিয়েছেন। এখন বিভিন্ন ধরনের যাচাই-বাছাই শেষে গেজেট প্রকাশ করবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।