cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বালাগঞ্জ প্রতিনিধি:: বালাগঞ্জে জাল স্বাক্ষরে স্কুল পরিচালনা কমিটি অনুমোদনের বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। সিলেট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্য্যালয় থেকে অভিযোগটি তদন্তের জন্য দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ছানাউল হক সানিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো: ওবায়েদ উল্যা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ‘ বালাগঞ্জে জাল স্বাক্ষরে কমিটি অনুমোদন’ শিরোনামে ৬ মার্চ স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশ হয়।
জানা গেছে, উপজেলার পৈলনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দক্ষিণা রঞ্জন দেব নাথ ২০১৭ সালের ১৩ জুন স্কুলের ভুমি দাতা সদস্য গোলাম মস্তফা, পূর্ব পৈলনপুর ইউপি সদস্য সিতার মিয়া, সাবেক সদস্য আনসার মিয়াসহ একাধিক ব্যক্তির স্বাক্ষর জালিয়াতি করে তিনির মনোনিত লোকজনকে দিয়ে ১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি প্রস্তুত করে তা অনুমোদনের জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসে প্রেরণ করেন। স্বাক্ষর জালিয়াতি ও অনিয়মের বিষয়গুলো উল্লেখ করে ওই কমিটির অনুমোদন না দিতে ২০১৭ সালের ২ জুলাই ইউএনও ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট অভিভাবকদের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু অভিযোগটির কোনো তদন্ত না করে ১২ ফেব্রুয়ারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটির সভায় তা অনুমোদন দেয়া হয়। এবিষয়ে পূর্ব পৈলনপুর ইউপি সদস্য সিতার আলী, শিহাব উদ্দিন ও অভিভাবক বেলাল আহমদ স্বাক্ষরিত ৪ মার্চ সিলেট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়।
পরবর্তীতে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে এবং উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের নিকট লিখিত অভিযোগ দাখিলের পর উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে অনুমোদিত কমিটির কার্য্যক্রম স্থগিতের জন্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে মৌখিক নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু অভিযোগটি তদন্তাধীন থাকাবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিতর্কিত ওই কমিটি দিয়ে স্কুল পরিচালনা করে আসছেন। এতে এলাকায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগকারীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে সংবাদ প্রকাশের পর ১২ মার্চের শিক্ষা কমিটির সভায় অনুমোদিত নিয়মনীতি পরিপন্থি একাধিক সিদ্ধান্ত পরবর্তী সভায় সমন্বয় করা হলেও জাল স্বাক্ষরে অনুমোদিত কমিটির বিষয়ে কোনো সুরাহা করা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠেছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দক্ষিণা রঞ্জন দেব নাথ বলেন-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার মৌখিক নির্দেশে ওই কমিটি দিয়েই স্কুলের কার্য্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে উপজেলা শিক্ষা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রকিব ভুইয়া বলেছেন-প্রধান শিক্ষক কিছু বলে থাকলে সেটা তার ব্যক্তিগত অভিমত। বিষয়টি তদন্তাধীন তাই এখন কিছু বলা যাচ্ছেনা।
অভিযোগটির দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ছানাউল হক সামি বলেন- ২১ এপ্রিল এ সংক্রান্ত আদেশ পাওয়ার আমি তদন্তের কাজ শুরু করেছি। সরজমিন গিয়ে সংশ্লিষ্টদের লিখিত বক্তব্য নেয়া নিয়ে দ্রুত তদন্ত কাজ শেষ করে শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন দেয়া হবে।