cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: আকাশপথে ভ্রমণের একমাত্র এবং জনপ্রিয় মাধ্যম হলো বিমান। প্রযুক্তির একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার মানুষের দূরত্বকে কমিয়ে দিয়েছে কয়েকগুণ। তবে যাত্রীবাহী এসব বিমানের জন্য সবার আগে মাথায় রাখা হয় যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়কে। যে কারণে এটি যারা পরিচালনা করেন, তারা থাকেন সর্বোচ্চ সতর্কতায়। তেমনই অনেক সতর্কতার একটি হলো খাবারের সচেতনতা।
যারা সচরাচর বিমানে চলাচল করে থাকেন, তারা নিশ্চয়ই জেনে থাকবেন আকাশপথে দূরবর্তী গন্তব্যের জন্য ব্যবহৃত পাঁচ তারকা বা বাণিজ্যিক বিমানগুলোতে যাত্রীসাধারণকে বেশ উন্নতমানের যাত্রীসেবা দেওয়া হয়। সেখানে বিভিন্ন রকমের খাবারও সরবরাহ করা হয়। তবে যাত্রীদের যে খাবার দেওয়া হয়, সে খাবার খান না বিমানের পাইলট, কো-পাইলট, ক্রু এবং ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়াররা।
জানা যায়, ১৯৮২ সালে বোস্টন থেকে লিসবনগামী একটি বিমানে পুডিং খেয়ে ‘ফুড পয়জনিংয়ের’ শিকার হন বিমানটির ১০ জন ক্রু, পাইলট, কো-পাইলট ও ফ্লাইট প্রকোশলীসহ সবাই। যদিও পরবর্তীতে বিমানটি গন্তব্যস্থল লিসবনে না পৌঁছে বোস্টনেই জরুরি অবতরণ করে। সে ঘটনার পরই বিমান সংস্থাগুলো নিয়ম করে দেন যে, পাইলটদের খাবারের তালিকা হবে ভিন্ন। সে তালিকায় মাছ, মাংস বা পাকস্থলির জন্য ক্ষতিকর কোনো খাবার সরবরাহ করা যাবে না।
শুধু তাই নয়, পাইলট ও কো-পাইলটের খাবারের তালিকাও হয় ভিন্ন। যাতে কেউ একজন অসুস্থ হলেও অপরজন বাকি দায়িত্ব পালন করতে কোনো বেগ পেতে না হয়। এছাড়াও আকাশপথে সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ককপিটে পাইলটের সঙ্গে কে কে থাকবেন, তা-ও নির্ধারিত করে দেন ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন।