cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দক্ষিণ সুরমার মোল্লারগাঁও ইউনিয়নে ছাত্রদল ক্যাডার ফখরুল ইসলাম রুমেলের বিরুদ্ধে ভূমি দখল ও নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্যাতনের পাশাপাশি একটি পরিবারের বিরুদ্ধে নানারকম মিথ্যা অভিযোগ এনে উল্টো দক্ষিণ সুরমা থানায় স্মারকলিপি দিয়েছেন রুমেল। বৃহস্পতিবার সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন হাজরাই (মাঝপাড়া) গ্রামের মৃত সিদ্দেক আলীর পুত্র মো. আরশ আলী।
লিখিত বক্তব্যে আরশ আলী বলেন, ওই এলাকার মৃত ধন মিয়ার পুত্র শাহি ইয়ামন এবং একই গ্রামের বেলাল আহমদ ও জালাল আহমদের সাথে ভূমি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত তাদের বিরোধ চলে আসছে। হাজরাই মৌজার ১৫২৯ নম্বর দাগে তিন শতক ভূমির রেকর্ডমূলে মালিক তার দাদা মৃত সিরাজ উল্লাহ। কিন্তু ভুয়া দলিলে এ ভূমির মালিকানা দাবি করছেন মৃত ধন মিয়ার ছেলেরা। আদালতে মোকদ্দমার পরিপ্রেক্ষিতে তিন শতকের মধ্যে এক শতকের মালিকানার রায় পান তারা। এবং দুই শতক ভূমির মোকদ্দমা আপিল প্রক্রিয়াধীন। ভূমি নিয়ে ধন মিয়ার পরিবারের সাথে যখন দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছে ঠিক তখনি ধন মিয়ার চাচাতো ভাই অসংখ্য মামলার আসামি ফখরুল ইসলাম রুমেল অন্য একটি বিষয় নিয়ে তাদের ওপর চড়াও হয়।
তিনি বলেন, তার ছোট ভাই রায়হান আলীকে উমান পাঠাতে ২০১৭ সালের পহেলা ডিসেম্বর বিশ্বনাথের অলঙ্কারী ইউনিয়নের হাসিব আলীর পুত্র সাইদুর রহমানের সাথে চুক্তি করেন। দুই লক্ষ টাকা সাব্যস্তক্রমে একটি লিখিত চুক্তিপত্র হয়। কিন্তু চুক্তির মেয়াদ ৪ মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও উমানে পাঠাতে না পারায় সাইদুর রহমানের কাছে ক্ষতিপূরণসহ টাকা ফেরত দিতে বলা হয়। এক পর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে অলঙ্কারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রুহেল বিষয়টি সমাধান করতে হাজরাই এলাকার মৃত তুরু মিয়ার পুত্র ফখরুল ইসলাম রুমেলকে দায়িত্ব দেন। সাইদুরের কাছ থেকে টাকা আদায় না করে রুমেল কালক্ষেপণ করতে থাকেন। গত ২৭ মার্চ রুমেলের কাছে সময়ক্ষেপণের কারণ জানতে চাওয়া চলে সে ক্ষিপ্ত হয়ে হাজরাই বাজারের রাস্তায় অন্ধকারের মধ্যে তাকে মারধন করে। পরে শাহি ইয়ামনের বাড়িতে নিয়ে একটি কক্ষে বন্ধি করে নির্যাতন চালায়। রাতে সাইদুর রহমান এসে তাদের সাথে যোগ দেয়। সবাই মিলে নির্যাতনের পাশাপাশি বিদেশের ব্যাপারে চুক্তিপত্রটি ফেরত দিতে বলে। সেটি ফেরত দিতে রাজি না হওয়ায় তারা হত্যার পরিকল্পনা করে। খবর পেয়ে তার স্বজনেরা স্থানীয় কামালবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে যান। পরে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই হারুন একদল পুলিশ নিয়ে এসে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ওসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করেন। নির্যাতনের খবর পেয়ে তার আরো তিন ভাই ঘটনাস্থলে আসলে তাদের উপরেও সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
আরশ আলী আরো বলেন, এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতে ফখরুল ইসলাম রুমেল গংরা তাদের বিরুদ্ধে মাদক, জুয়া ও তীর খেলার মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ এনে দক্ষিণ সুরমা থানায় স্মারকলিপি প্রদান করে। তিনি দাবি করেন তাদের চার ভাইয়ের মধ্যে কারো বিরুদ্ধে কোথাও এ ধরনের কোন অভিযোগ নেই। বরং রুমেলের বিরুদ্ধে গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি সম্পদ ধ্বংসসহ নাশকতার অভিযোগে বিভিন্ন থানায় অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে আরশ আলী ফখরুল ইসলাম রুমেল গংদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ প্রশাসনের প্রতি আহবান জানান। এবং রুমেলদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানান। সংবাদ সম্মেলনে এলাকার অর্ধশত মানুষ উপস্থিত ছিলেন। – বিজ্ঞপ্তি