cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ,জগন্নাথপুর:: সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হাওরে হাওরে পাকা ধান থাকলেও কাটার মানুষ নেই। ধান কাটার শ্রমিক সংকটের কারণে জমির পাকা ধান কাটা যাচ্ছে না। এ নিয়ে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
জানাগেছে, গত বছর হাওর ডুবির ঘটনায় ধান পাননি কৃষকরা। এবার জমিতে বাম্পার ফলন উৎপাদন হলেও ধান কাটার মেশিন ও শ্রমিক সংকটের কারণে অনেকটা বেকায়দায় পড়েছেন কৃষকরা। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ব্রি ২৮ জাতের ধান কাটা শুরু হয়েছে। যদিও এবার ২৮ ধানে সামান্য ছিটা রয়েছে। তবুও কৃষকরা খুশি। ব্রি ২৯ জাতের ধান কাটা এখনো শুরু হয়নি। আগামি ২/৩ দিনের মধ্যে শুরু হয়ে যাবে। এর মধ্যে শ্রমিক সংকটে বেকায়দায় পড়েছেন কৃষকরা।
৯ এপ্রিল সোমবার সরজমিনে নলুয়ার হাওরে গেলে জগন্নাথপুর পৌরসভার সাবেক কমিশনার লালন মিয়া, কৃষক বিপুল গোপ, অকিল বৈদ্য, ভূষণ বৈদ্য, আজিম উদ্দিন সহ নলুয়ার হাওর পাড়ের কৃষকরা বলেন, প্রতি বছর বৈশাখ মৌসুমে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জগন্নাথপুরে ধান কাটার শ্রমিকরা আসেন। এবার তারা আসেননি। আসলেও সংখ্যায় খুবই কম। যে কারণে হাওরে পাকা ধান থাকলেও কেটে বাড়িতে আনা সম্ভব হচ্ছে না। ৫ থেকে ৬শ টাকা রোজ দিয়েও শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। এখন ২৮ ধান কাটতে গিয়ে শ্রমিক সংকট দেখা দিয়েছে। তবে ২৯ ধান কাটা শুরু হলে শ্রমিক সংকটের মহামারি দেখা দিবে।
এছাড়া সরজমিনে দেখা যায়, শ্রমিক সংকটের কারণে জমির মালিকরা নিজে তাদের জমির ধান কাটছেন। তাতেও কাজ হচ্ছে না। এদিকে-জমিতে পাকা ধান রেখে দুঃচিন্তায় রয়েছেন কৃষকরা। আকাশে ঝড় বৃষ্টি হলেই শিলা বৃষ্টির আশঙ্কায় শঙ্কিত হয়ে পড়েন তারা। এবার বন্যায় হাওর ডুবি আশঙ্কা না থাকলেও শিলা বৃষ্টির আশঙ্কা বিরাজ করছে কৃষককূলে। সব মিলিয়ে শ্রমিক সংকটে বেকায়দায় পড়লেও জমিতে বাম্পার ফলন দেখে কৃষক-কৃষাণীর মুখে এবার তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠেছে।