cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: চট্টগ্রামে যুবলীগ কর্মী মহিউদ্দিন হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি আওয়ামী লীগ নেতা হাজী ইকবাল গ্রেফতার এড়াতে যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ কমিশনার (বন্দর) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত তো অনেক বড়, যেকোনো দিকে অবৈধভাবে চলে যেতে পারে। তবে শাহ আমানত-শাহজালাল বিমানবন্দর ও স্থল বন্দরগুলোতে মৌখিকভাবে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
গত মঙ্গলবার গভীর রাতে ঢাকার খিলক্ষেতে যুব মহিলা লীগের এক নেত্রীর বাসায় অভিযান চালিয়েও তাকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয় পুলিশ।
পুলিশ জনায়, হাজী ইকবালসহ হত্যাকারীদের কয়েকজন ঢাকায় এক আওয়ামী লীগ নেত্রীর বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। অভিযান শুরুর পর ওই নেত্রী হাজী ইকবালকে দেয়াল টপকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেন। এ সময় হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি হাজী ইকবালের ছেলে আলী আকবরসহ চারজনকে আটক করা হয়।
নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র জানায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত হাজী ইকবাল রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসার নামে আত্মগোপন করেন। পরে হাসপাতালে নিজেকে নিরাপদ মনে না করে মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেতে যুব মহিলা লীগের এক নেত্রীর বাসায় আশ্রয় নেন। রাতে সেখানেও পুলিশ হানা দিলে, যুব মহিলা লীগের ওই নেত্রীর সহায়তায় দেওয়াল টপকে পালিয়ে যেতে সমর্থ হন হাজী ইকবাল।
উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর বন্দর থানার মেহের আফজল উচ্চ বিদ্যালয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের পুনর্মিলনী নিয়ে একটি সভা চলছিল। সেখানে হাজী ইকবালের নেতৃত্বে প্রায় ২০ জন উপস্থিত হয়ে মহিউদ্দিনকে কুপিয়ে খুন করে। রাজনৈতিক বিরোধে এই হত্যাকাণ্ড বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে।
এই ঘটনায় নিহত মহিউদ্দিনের বাবা হাজী ইকবালকে প্রধান আসামি এবং তার ভাই-সন্তান-জামাতাসহ আরও ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে বন্দর থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ এর আগে এজাহারভুক্ত আরও তিন আসামিকে গ্রেফতার করেছে।