cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ছাতক প্রতিনিধি:: ছাতকের জাহিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রায় আড়াই শ’ শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ে যেতে দেননি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ। গতকাল বুধবার থেকে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিকের দুর্নীতির কারনে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে বারন করেছেন অভিভাবকরা। জানা যায়, গত রোববার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১১ জন ভোটারের মধ্যে ৩ জন প্রার্থী ছিলেন। এর মধ্যে নির্বাচনে আনর আলী ৭ ভোট, আলী জফর ৩ ভোট ও গিয়াস উদ্দিন ১ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিক সভাপতি পদে আনর আলীকে মেনে নিতে পারছেন না। তিনি নির্বাচন বানচালের জন্য বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করছেন বলে স্থানীয় ও অভিভাবকদের অভিযোগ। প্রধান শিক্ষক আবারো সাধারণ সভা আহবান করে কমিটি গঠন নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন।
জাহিদপুর গ্রামের বাসিন্দা ও বিদ্যালয়ের ভুমিদাতা রহিম উদ্দিন জানান, বিদ্যালয় এলাকার আলমপুর, ভাওয়াল, রামপুর, মামন্দপুর ও গোপীনাথপুর গ্রামের স্কুল পড়ুয়া প্রায় আড়াই শ’ শিক্ষার্থী বুধবার থেকে বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি গঠন নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সাথে দ্বন্দ্বের জের ধরে অভিভাবকরা তাদের ছেলে-মেয়েদের বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এ ব্যাপারে আনর আলী জানান, প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিকের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
গত রোববার পরিচালনা কমিটির সভাপতি নির্বাচনে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হলে তিনি সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন। এ বিষয়টি প্রধান শিক্ষক মেনে না নিয়ে বিভিন্ন অজুহাতে তা বানচালের পায়তারা করছেন। ফলে এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এর প্রতিবাদে ৫ গ্রামের প্রায় আড়াই শ’ শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ে যেতে দেয়নি তাদের অভিভাবকরা। পাশা-পাশি আগামী শনিবার ৫ গ্রামের সকল শিক্ষার্থীর টিসি প্রদানের জন্য প্রধান শিক্ষককে অবগত করা হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পুলিন চন্দ্র রায় এ ব্যাপারে জানান, বিষয়টি সম্পর্কে বিদ্যালয় সংশি¬¬ষ্ট কেউ তাকে অবগত করেনি। বিষয়টি জানতে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিকের মুঠোফোনে বার-বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।