cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেস্ক রিপোর্ট:: দেশের সবকটি শিক্ষাবোর্ডের অধিনে উচ্চ-মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে। প্রথম দিন সকাল ১০টা থেকে এইচএসসিতে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্রের পরীক্ষা হবে।
মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে কুরআন মাজিদ এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনালে দ্বাদশ শ্রেণীতে বাংলা-২ (১১২১) বিষয়ের পরীক্ষায় বসবে শিক্ষার্থীরা।
মোট পরীক্ষার্থী: ৭১ হাজার ৫শ’৬৩ জন
মোট কেন্দ্র: ৭৯টি
অংশগ্রহণকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: ২৮৬টি
এদিকে, সিলেট বোর্ডের অধিনে এবছরের উচ্চ-মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় ৭১ হাজার ৫শ’৬৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। যা গত বছরের তুলনায় ৬ হাজার ৮৮জন বেশি। ২০১৭ সালে এ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিল ৬৫ হাজার ৪শ’৭৫ জন শিক্ষার্থী।
পরীক্ষার্থীর পাশাপাশি অংশ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান এবং পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যাও বেড়েছে। গতবছর ৭৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেয়া হয়েছিলো। এবার নতুন ২টি কেন্দ্র বেড়ে যাওয়ায় মোট ৭৯ টি কেন্দ্রে পরীক্ষায় বসবে শিক্ষার্থীরা। সিলেট শিক্ষাবোর্ডের সিলেট শিক্ষাবোর্ডের সচিব মো. মোস্তফা কামাল আহমদ এ তথ্য গুলো নিশ্চিত করেছেন।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বোর্ডের অধীনে এবছর সিলেটের চার জেলার ২শ’৮৬ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছে। মোট অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে এবারও মেয়েদের সংখ্যাই বেশি। মোট পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছেলে ৩২ হাজার ৮শ’ ৩৫ জন এবং মেয়ে ছাত্রী ৩৮ হাজার ৭শ’ ২৮ জন। সেই তুলনায় এবার ৫ হাজার ৮শ’ ৯৩ জন বেশি মেয়ে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন। গত বছরও ছেলেদের তুলনায় ৪ হাজার ৭শ’ ৬৭ জন বেশি মেয়ে পরীক্ষার্থী এসএসসিতে অংশ নিয়েছিল।
জেলাওয়ারী পরীক্ষার্থীর মধ্য থেকে সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে সিলেট জেলা এবং সবচেয়ে কম শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে হাওর ব্যাষ্টিত সুনামগঞ্জ জেলা থেকে। অন্য বছরের ধারাবাহিকতায় চলতি বছরেও সিলেট জেলা থেকে সবচেয়ে বেশি ২৮ হাজার ৭শ’৬৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় বসছে।
এছাড়া হাওর ব্যাষ্টিত সুনামগঞ্জ জেলা থেকে সবচেয়ে কম ১৩ হাজার ৪শ’ ৮৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। তাছাড়া মৌলভীবাজার জেলা থেকে ১৫ হাজার ২শ’৫২ জন এবং হবিগঞ্জ জেলা থেকে ১৪ হাজার ৫৮ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
সিলেট শিক্ষাবোর্ডের সচিব মো. মোস্তফা কামাল আহমদ জানান, পরীক্ষার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। পরীক্ষার্থীর পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রে দায়িত্বরত শিক্ষকও মোবাইল নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। পরীক্ষা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সেজন্য বোর্ডের নিজস্ব ৫টি ভিজিল্যান্স টিম ছাড়াও প্রতিটি জেলার পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো তদারকি করার জন্য আরো ২৪টি টিম গঠন করা হয়েছে। যারা সার্বক্ষণিক পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকবেন বলেও জানান তিনি।
এদিকে, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট পূর্বে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মোবাইলফোন নম্বরে সেট কোড ব্যবহারের নির্দেশনার এসএমএস যাওয়ার পর প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলবেন। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যতিত অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন।
সূত্র জানায়, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসি জনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এছাড়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (অটিস্টিক এবং ডাউন সিনড্রোম বা সেরিব্রালপালসি আক্রান্ত) পরীক্ষার্থীদের ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় এবং পরীক্ষার কক্ষে তার অভিভাবক/শিক্ষক/সাহায্যকারী নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে পরীক্ষার্থী ছাড়া জনসাধারণের প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ (এসএমপি)।