cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: ইটভাটার ধোঁয়া, গাড়ির ধোঁয়া, কল-কারখানার ধোঁয়া। সবই পরিবেশ দূষণে বড় ভূমিকা রাখছে। পরিবেশ দূষণে ভূমিকা রয়েছে উড়োজাহাজেরও। সে চিন্তা মাথায় রেখেই ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে পরিবেশবান্ধব উড়োজাহাজ তৈরির চেষ্টা। জার্মানিতে এমন এক গবেষণাতেই যুক্ত রয়েছেন বাংলাদেশের চট্টগ্রামের মেয়ে দেবযানী ঘোষ।
এ গবেষণার মূল বিষয় হলো- প্রথাগত জ্বালানি ছাড়া উড়তে সক্ষম উড়োজাহাজ উদ্ভাবন। এ গবেষণাতে যুক্ত রয়েছেন বিশ্বের খ্যাতিমান গবেষকরা। আর তাদের সঙ্গেই কাজ করছেন জার্মানির উল্ম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দেবযানী ঘোষ।
এ ধরনের উড়োজাহাজকে বলা হচ্ছে হাইফোর বা এইচওয়াইফোর উড়োজাহাজ। হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ব্যাটারি সিস্টেম থেকে পাওয়া শক্তিতে আকাশে উড়বে এ উড়োজাহাজ।
ডয়চে ভেলেতে এই দেবযানীকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ব্যাটারি সিস্টেম থেকে পাওয়া শক্তিতে উৎপাদিত জ্বালানি পরিবেশের কোনো ক্ষতি করবে না, অর্থাৎ, বিমানটি চলার সময় কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ একেবারেই হবে না।
জার্মানির মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ডিএলআরের পৃষ্ঠপোষকতায় হাইফোর উড়োজাহাজ তৈরির প্রকল্পে সম্পৃক্ত রয়েছে উল্ম বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক প্রতিষ্ঠান। উল্ম বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রকল্পের নেতৃত্বে রয়েছেন প্রফেসর ইয়োসেফ ক্যালো। তার অধীনে কাজ করছেন দেবযানীর মতো বেশ কয়েকজন তরুণ গবেষক।
ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইতোমধ্যে সফলভাবে পরীক্ষামূলক উড়াল সম্পন্ন করেছে চার সিটের হাইফোর উড়োজাহাজ। চলছে আরও বড় উড়োজাহাজ তৈরির কাজ।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন মনে করে, বর্তমানের যে পাঁচটি উদ্ভাবন ভবিষ্যতে বিশ্বকে রক্ষা করবে, তার একটি এই বিমান। গবেষকদেরও আশা, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে স্বল্প দূরত্বে যাত্রী পরিবহনে পরিবেশবান্ধব এই বিমান ব্যবহার সম্ভব হবে।