cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পিন্টু দেবনাথ, কমলগঞ্জ ::
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের উপজেলা প্রশাসন এলাকার অদূরে রেললাইন থেকে এক ছাত্রীর খন্ডিত লাশ উদ্ধার ঘটনায় ছাত্রীর বড় ভাই বাদি হয়ে শ্রীমঙ্গলস্থ রেলওয়ে থানায় হত্যার অভিযোগ করছেন। এ অভিযোগে ছাত্রীর স্বামী, শ্বাশুড়িসহ ৬ জনকে আসামী করা হয়। বৃহস্পতিবার ময়না তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর ছাত্রীর গ্রামের বাড়ি কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের পাবই গ্রামে রাতে দাফন সম্পন্ন হয়।
নিহত ছাত্রীর বড় ভাই বাদি মো. আজিজুল হক তামিম (২৭) শুক্রবার দুপুরে এ প্রতিনিধিকে বলেন, বৃহস্পতিবার তার বোন ইংরেজীতে সম্মান চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী তাসরিফা হক ওরফে তান্নী কলেজ থেকে স্বামীর বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হয়। এ সম্পর্কে তার স্বামী আলী ইফতেজা রাসেল তাকে (আজিজুলকে) খবর দেয়। তবে প্রথমে সে স্ত্রীকে খোঁজতে আসিনে।
তাছাড়া বোনের পড়াশুনা নিয়ে তার শ্বশুর বাড়িতে কিছুটা পারিবারিক সমস্যা ছিল। বিশেষ করে তার দেবর আলী মরতুজা রুবেল (৩০)-এর সাথে বিরোধ ছিল প্রকট। তারা সন্দেহ করছেন শ্বশুর বাড়ির লোকজনই পরিকল্পিতভাবে তাসরিফা হক ওরফে তান্নীকে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যার পর লাশটি রেল লাইনে রেখেছিল। ভাই মো: আজিজুল হক তামিম আরও বলেন, তার ছোট বোনটি ৫ মাসের গর্ভবতীও ছিল।
হত্যার অভিযোগে স্বামী আলী ইফতেজা রাসেল(৩৫), ভাই আলী মরতুজা রুবেল(৩২, ছোট ভাই আলী ইফতেজা রুমেল(৩০), রুমেলের স্ত্রী তাহমিনা সুলতানা রুমি(২৭), চাচাতো ভাই কামরান আহমদ(৪০) ও শ্বাশুড়ি নুরজাহান বেগম(৫৫)-কে আসামী করা হয়েছে।
কমলগঞ্জ থানার ওসি মো: মোক্তাদির হোসেন পিপিএম কলেজ ছাত্রীর খন্ডিত লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল রেল লাইন তাই মামলাটি হবে রেলওয়ে থানায়।
নিহত কলেজ ছাত্রীর স্বামী আলী ইফতেজা রাসেল বলেন, তার স্ত্রী মৌলভীবাজর সরকারী কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে সন্ধ্যায় শমশেরনগর পৌছে তাকে ফোনে জানিয়ে বলেছিল এখন সে রেলপথে হাটছে। এর পর থেকে তার ফোন বন্ধ হয়ে যায়। তাই তিনি প্রথমে স্ত্রীর বড় ভাইকে বিষয়টি জানিয়ে তাকে সাথে নিয়ে স্ত্রীকে খোঁজছিলেন। রাসেল বলেন. এখন যে হত্যার অভিযোগ হচ্ছে তা সঠিক নয়।