cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: তুচ্ছ ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের তিন নেতা দলীয় কর্মীকে মারধর করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন ফোকলোর চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী সোহেল খান বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মী এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাকিবুল হাসান বাকির অনুসারী। মারধরকারীরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আহমেদ সজিব এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান খান নাহিদ ও হাসান লাবন। তারা রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুর অনুসারী।
ভুক্তভোগী সোহেল বলেন, “আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে পুরাতন ফোকলোর চত্বরে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হঠাৎ ‘কে এখানে গান গায়’ বলে আমার শার্টের কলার ধরে মারধর শুরু করে হাসান লাবন, ইমরান খান নাহিদ, আহমেদ সজীবসহ তাদের বন্ধুরা। আমার বন্ধুরা আমাকে বাঁচাতে চাইলে তাদেরকেও মারধর করে। আমরা গান গাওয়ায় তাদের সমস্যা হচ্ছিলো বলে তারা আমাদের মারধর করে। কিন্তু তারা আমাদেরকে আগে থেকে সতর্ক না করেই মারধর শুরু করে। আমি বাকি ভাইয়ের ছোট ভাই বলায় আমাকে আরো বেশি মারধর করে। এ সময় তারা আমার পকেট থেকে একটি মোবাইল ও তিন হাজার টাকা নিয়ে যায়।
তবে মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেন সজিব ও লাবন। তারা বলেন, ‘আমরা কাউকে মারধর করিনি। আমাদের মধ্যে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়েছিল।’ এদিকে মারধরের সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না বলে দাবি ছাত্রলীগ নেতা নাহিদের।
পূর্ব শত্রুতা আর রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়েই মারধরের এ ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ বাকির। তিনি বলেন, ‘গান বাজনার অজুহাতে তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রতিহিংসামূলকভাবেই তারা আমার ছোট ভাইকে মারধর করেছে। বিষয়টি রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি খায়রুজ্জামান লিটনকে জানানো হয়েছে। তার সিদ্ধান্তের উপর ভরসা করছি।’
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘সাংগঠনিক সম্পাদক লাবন, সজীব এরা বান্ধবীসহ দাঁড়িয়ে ছিল। সেখানে তাদের উদ্দেশ্য করে উত্ত্যক্তমূলক কিছু কথা বলায় তাদের সাথে বাকবিতণ্ডা হয় বলে জেনেছি। মারধরের কোন ঘটনা ঘটেনি। তারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন ঘটনা অপপ্রচার করছে।’