cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, আগে ছেলে সন্তানকে ফুল (পুরো) ডিম খাওয়ানো হতো, মেয়েদের খাওয়ানো হতো অর্ধেক। এখন সে দিন বদলেছে। কতিপয় কুলাঙ্গার ছাড়া ছেলে ও মেয়ে সন্তানের মধ্যে কেউ আর বৈষম্য করে না।
মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনয়াতনে ‘নারী ও কন্যা শিশুদের খাদ্য পরিস্থিতি এবং খাদ্য অধিকার’ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি একথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ছেলে ও মেয়ে সন্তানের মধ্যে বৈষম্য কমাতে কাজ চলছে। নারী ও শিশু বৈষম্য আগামী ৫ বছরে ১ থেকে ২ শতাংশে নেমে আসবে।
কামরুল বলেন, আগের পরিসংখ্যান দিয়ে বর্তমানকে বিবেচনা করলে হবে না। বর্তমানে নারী-শিশুর বৈষম্য যেমন কমেছে ঠিক তেমনি অপুষ্টিজনিত মানুষের সংখ্যাও হ্রাস পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি আমরা সব বৈষম্যও কমাতে পেরেছি। আর তার পাশাপাশি ভিক্ষুকের সংখ্যা কমাতেও আমরা সক্ষম হয়েছি। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বাংলাদেশে অপুষ্টিজনিত নারী-শিশুর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। সেই সঙ্গে ভিক্ষুকদেরও সংখ্যা অনেক কমেছে।
মন্ত্রী বলেন, কয়েক বছর আগেও একজন রিকশাচালক দিনে যা ইনকাম করতো তা দিয়ে দেড়-দুই কেজি চাল কিনতেই হিমশিত খেতো। আর বর্তমানে একজন রিকশাচালক তার ইনকাম দিয়ে দিনে ৮ থেকে ১০ কেজি চাল ক্রয় করতে পারে। সুতরাং এতেই বুঝা যায়, মানুষের ক্রয় ক্ষমতা অধিক বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের সাড়ে ৯ বছরে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আরও অনেক কাজ চলছে। নিরাপদ খাদ্যের জন্যও কাজ করা হচ্ছে। আগে মানুষের মধ্যে ফরমালিন ভীতি ছিল। এখন মানুষের মধ্যে ফরমালিন ভীতি নেই। মানুষ নির্বিঘ্নে ফল ও খাবার কিনছেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন ওয়েড ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক কানিজ ফাতেমা। এছাড়াও সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন, খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ, মহিলাবিষয়ক অধিদফতরের মহাপরিচালক কাজী রওশন আক্তার, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আব্দুর করীম এনডিসি, ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলি স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন, একশন এইড বাংলাদেশের দেশীয় পরিচালক ফারাহ কবীর, ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশ দেশীয় পরিচালক সাকেব নবী,
ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী প্রমুখ।