cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ওসমানীনগর প্রতিনিধি:: সিলেটের ওসমানীনগরে গত শনিবার একারাই গ্রামের পূর্বের হাওর থেকে উদ্ধার করা নারী ও শিশুর লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে। নিহত নারীর হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার মাধপুর কাচারী মালাকার পাড়ার মৃত দেবেন্দ্র মালাকারের স্ত্রী দিপু মালাকার(৩৬) ও তাদের ৮বছরের শিশু সন্তান বিকাশ মালাকার। নিহত দিপু মালাকার তার ছোট ছেলে বিকাশ মালাকারকে নিয়ে ওসমানীনগরের দক্ষিণ গোয়ালাবাজারে মৃত জৈইন উল্যার ছেলে শানুর মিয়া ওরপে সারং এর কলোনীতে গত ৭/৮ মাস থেকে ভাড়া থাকতেন।
দিপু মালাকার হিন্দুদের বিয়ের অনুষ্ঠান, পূজা প্রার্বণ সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রান্নার কাজ করতেন। তিনি ওসমানীনগরের গোয়ালাবাজার এলাকায় প্রায় সাড়ে চার বছর দরে বসবাস করে আসছিলেন। গত শনিবার রাতে নিহত দিপু মালাকারের ছোট বোন পারুল মালাকার ওসমানীনগর থানায় এসে তার বড় বোন দিপু মালাকার ও ছেলে বিকাশ মালাকারের লাশ সনাক্ত করেন। তবে কে বা করা মা সন্তানকে খুন করে হাওরে গুম করে রেখেছিল এ ব্যাপারে পুলিশ কাউকে সনাক্ত কিংবা ক্লু উদঘাটন করতে পারেনি।
রোববার দুপুরে দিপু মালাকার ও তার ছেলে বিকাশ মালাকারের(৮) লাশ সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তেকে ময়না তদন্ত শেষে তাদের স্বজনরা লাশ দুটির সৎ করতে গ্রামের বাড়ি মাধবপুর মালাকার পাড়ায় নিয়ে যায়।
নিহত দিপু মালাকারের একমাত্র ছেলে বিজয় মালাকার(১৭) হাউমাউ করে কাদঁতে কাঁদতে বলেন. গত ১৭ মার্চ তার মা দিপু মালাকার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদেরকে জানান ১৯ মার্চ তিনি ছোট ছেলে বিকাশকে নিয়ে বাড়ি যাবেন। রোববার থেকে দিপু মালাকারের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ১৯ মার্চ মা বাড়িতে না ফেরায় আমার বড় মামা রাতে গোয়ালাবাজারের বাসার মালিক শানুর মিয়া ওরপে সারংকে ফোন করে মায়ের কথা জানতে চান। শানুর মিয়া মামাকে জানান আমার মা সকাল সাড়ে নয়টায় গেয়ালাবাজার থেকে বাড়িতে চলে গেছেন। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মাম ও ভাইয়ের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
শনিবার একারাই হাওরে দুটি লাশ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমার মাসি এসে দেখে মা ও ভাইয়ের লাশ সনাক্ত করেন। আমার মা দিপু মালাকার ও ভাই বিকাশ মালাকারকে এই এলাকার অজ্ঞাতনামা খুনিরা হত্যা করে লাশ হাওরে ফেলে দেয়।
ওসমানীনগর থানার ওসি মোহাম্মদ সহিদ উল্যা লাশ দুটির পরিচয় পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।