cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বর্ণাঢ্য আয়োজনে সারা বাংলাদেশের সিলেটেও বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস ২০১৮ পালন করা হয়েছে। ‘নেতৃত্ব চাই যক্ষ্মা নির্মূলে, ইতিহাস গড়ি সবাই মিলে’ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস ২০১৮-এর এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে ধারণ করে সিভিল সার্জন কার্যালয় সিলেট ও ব্র্যাকের যৌথ উদ্যোগে সিলেটে বিশ^ যক্ষ্মা দিবস ২০১৮ পালন করা হয়েছে। বিশ^ যক্ষ্মা পালন উপলক্ষে গতকাল শনিবার সকালে একটি র্যালি সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. হিমাংশু লাল রায়ের নেতৃত্বে সিলেট সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে শুরু করে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কার্যালয়ে এসে আলোচনা সভায় এসে মিলিত হয়। আলোচনা সভায় সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, যক্ষ্মা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান জনস্বাস্থ্য সমস্যা। এই রোগকে নির্মূল করে যক্ষ্মামুক্ত পৃথিবী গঠনের জন্য নতুন ও কার্যকরী প্রতিষেধক, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করার বিকল্প নেই। স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর পাশাপাশি সুশিল সমাজ, বেসরকারি সংস্থা এবং কর্পোরেট সেক্টর সমূহকে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সম্পৃক্ত করতে পারলে যক্ষ্মামুক্ত একটি সুস্থ সবল জাতি গঠন করা সম্ভব। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম আজাদ, ব্র্যাকের ডিভিশনাল ম্যানেজার মোহাম্মদ জাফরুল আলম প্রধান, জেলা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন, হীড বাংলাদেশের মেডিকেল অফিসার ডা. জয়িতা সাহা, জেলা সুপারভাইজার শাহিন আক্তার, সীমান্তিকের ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. কামাল হোসেন, নাটাব-এর সাধারণ সম্পাদক অমরেন্দ্র দেব রায় (প্রদীপ)। র্যালিতে ব্র্যাক, হীড বাংলাদেশ, সীমান্তিক, আশার আলো, এসএসকেএস, বন্ধু সোসাইটি এবং নাটাবসহ বিভিন্ন বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবামূলক সংস্থার কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। র্যালি কর্মসূচীতে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও সহযোগী সংস্থাসমূহের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, যক্ষ্মা রোগের সাধারণ তথ্য ও যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী সম্পর্কে গণ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিবছর ২৪ শে মার্চ বিশ^ যক্ষ্মা দিবস পালন করা হয়। তথ্যমতে, যক্ষ্মা রোগে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩ লক্ষ ৬০ হাজার লোক আক্রান্ত হয় এবং ৬৬ হাজারেরও বেশি রোগী মৃত্যুবরণ করে। বাংলাদেশে ২০১৭ সালে সর্বমোট ৯২০ জন ঔষধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা (এমডিআর) রোগী নিবন্ধিত করে চিকিৎসার আওতায় আনা হয়েছে। সিলেট জেলায় ৪৮৮৮জন যক্ষ্মা রোগী সনাক্ত করা হয়। র্যালি পরবর্তী আলোচনা সভায় স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি নিয়মিত চিকিৎসা সেবা নেওয়ার জন্য আহবান জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তি