cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক মাদরাসা শিক্ষকের পিটুনিতে রক্তাক্ত হয়ে জ্ঞান হারায় নবম শ্রেণির ছাত্রী। আর ভয়ে কাঁদতে থাকে ক্লাসের অন্য ছাত্রীরা। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো কথা বললে টিসি দিয়ে মাদরাসা থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেন ওই শিক্ষক।মঙ্গলবার উপজেলার গোমকোট বালিকা দাখিল মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বুধবার অভিভাবক ও স্থানীয়রা এক বৈঠকে বসেন। এতে ওই ছাত্রীকে মারধর করার কথা স্বীকার করে শিক্ষক মাওলানা নেছার উদ্দিন ক্ষমা চেয়েছেন।
আহত ছাত্রী ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার নেছার উদ্দিন পড়া না পারার অপরাধে ছাত্রী কাউছার আক্তারকে বেত ছুড়ে মারেন। কিন্তু সেটি অপর এক ছাত্রীর মাথায় গিয়ে পড়ে। এরপর তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে চেয়ার থেকে উঠে এসে ছাত্রী কাউছারকে বেশ কয়েকটি থাপ্পড় মারেন। এতে তার কানের নিচ থেকে রক্ত পড়তে থাকে এবং অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
এ সময় তার সহপাঠীরা ভয়ে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলে শিক্ষক নেছার কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেয় ও এ বিষয়ে কোনো কথা বললে তাদের টিসি দিয়ে মাদরাসা থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অবস্থা বেগতিক দেখে শিক্ষক নেছার উদ্দিন পালিয়ে যান।
তবে মাদরাসার সুপার মো. আবু হানিফ বলেন, কোরআন ও হাদিসের নির্দেশ মতে নামাজ পড়ার জন্য বেত্রাঘাতের নির্দেশ রয়েছে। অতএব তিনি (শিক্ষক নেছার উদ্দিন) হাদিসের পড়া আদায় করার জন্য তাকে (ছাত্রী কাউছারকে) মারতে পারেন। এসময় তিনি ওই ছাত্রী শিক্ষকের মারের কারণে নয় খালি পেটে থাকার কারণে জ্ঞান হারিয়েছেন বলেও দাবি করেন।