cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মুক্তিপণ আদায় করতেই খালেদা জিয়াকে সরকার বন্দি করে রেখেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, সরকার যেন মুক্তিপণ আদায় করতেই খালেদা জিয়াকে স্যাঁতসেতে পরিত্যক্ত কারাগারে আটকে রেখেছে। একতরফা নির্বাচনকে বিপদমুক্ত করতে বিএনপি চেয়ারপারসনকে নির্বাচনের বাইয়ে রাখার জন্যই সরকার এক নির্দয় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই তার উপর চাপ প্রয়োগ করে নিজেদের হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে চাইছে। ভোটারবিহীন সরকার দেশের একমাত্র জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে তাদের বিপদ মনে করে।
বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করতে চাই, কিভাবে তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আর কারাগার থেকে বের হতে পারবেন না। তাহলে তার পদ কী চীফ জাস্টিসেরও উপরে? মনে হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিচার বিভাগকে কব্জায় রাখতে তাকে অসীম ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন।
উচ্চ আদালত জামিন দিলেও খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন না- আইনমন্ত্রীর এ বক্তব্যে কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বেগম জিয়াকে বন্দি করে রাখা এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা সাজানো মামলায় দণ্ড দেয়া আওয়ামী লীগের ইশারায়ই এগুলো হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জামিন স্থগিতে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের প্রসঙ্গে বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ওবায়দুল কাদের সাহেবের কথাতেই বোঝা যাচ্ছে ‘ঠাকুর ঘরে কে রে’ আামি কলা খাইনির মতো ঘটনা। অর্থাৎ বেগম জিয়ার জামিন স্থগিতে সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছে।
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা রাজনৈতিক, নিম্ন আদালতের দেয়া সাজা রাজনৈতিক এবং জামিন স্থগিতের আদেশও রাজনৈতিক বলে মন্তব্য করেন রিজভী।
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি, এ মূহুর্তে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে এবং জনগণ স্বত:স্ফূর্তভাবে নিজের ভোট নিজে দিতে পারলে বিএনপি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। সাজাপ্রাপ্ত আসামীরা রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে থাকে, অথচ তাদের ব্যাপারে দুদক রাতকানা বাদুড়ের মতো আচরণ করছে। আর খালেদা জিয়া ও বিএনপির পেছনে লেগে থাকতেই যেন দুদককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী, যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।