cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিশ্বনাথ সংবাদদাতা:: দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টিতে উস্কানি দেয়া, বসতবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় বিশ্বনাথ উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শংকর চন্দ্র ধর’সহ ২৬জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট প্রদান করা হয়েছে। ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট খাজাঞ্চী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি পীর মোহাম্মদ লিয়াকত হোসেইন বাড়ির কেয়ারটেকার, স্থানীয় মদনপুর গ্রামের মৃত আবারক আলীর পুত্র আব্দুর রশিদ বাদি হয়ে ২৬জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরো ১৫/২০ জন অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করে বিশ্বনাথ থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন (মামলা নং-২০)।
জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নে মদনপুর গ্রামে ৪.৪৯০০ একর জমি কাবালা দলিল মূলে ক্রয় করেন খাজাঞ্চী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি পীর মোহাম্মদ লিয়াকত হোসেইন। তিনি উক্ত ভূমি খরিদা সূত্রে মালিক ও খাস দখলদার হয়ে ভোগদখলে থাকা অবস্থায় বাড়ি ঘর তৈরী করেন। ভূমিতে নির্মিত বসত ঘরটি গত ২১ আগস্ট সকালে একটি পক্ষ ভাংচুর ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এঘটনায় পীর মোহাম্মদ লিয়াকত হোসেইন’র বাড়ির কেয়ারটেকার, স্থানীয় মদনপুর গ্রামের মৃত আবারক আলীর পুত্র আব্দুর রশিদ বাদি হয়ে ২৬জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরো ১৫/২০ জন অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করে ২৩ আগস্ট রাতে বিশ্বনাথ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আসামী করা হয় উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের ধীরেন্দ্র ধরের পুত্র ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শংকর চন্দ্র ধর, স্থানীয় ইউপি সদস্য ও রায়পুর গ্রামের মন্তাজ আলীর পুত্র শফিক মিয়া (৩৮), নোয়ারাই গ্রামের রাকেশ দাসের পুত্র রনজিত দাস (৩০), মদনপুর গ্রামের বনুয়ারী দেব’র পুত্র বিপ্লব (২২), মৃত সুশে দাস’র পুত্র পরিমল দাস (৪৫), রন দেব’র পুত্র নান্টু দেব (৪২), জন্টু দেব (৩৮), একই গ্রামের রানা গোস্বামী (৪৫), নরেশ বৈদ্য’র পুত্র রিপন বৈদ্য (২২), শন্টু গোশাই’র পুত্র শাওন চক্রবর্তী (২৩), মৃত কমল মালাকার’র পুত্র দিপুল মালাকার (৩৫), মৃত উপি ধর’র পুত্র সুধীর ধর (৩৮), মৃত টকটক দেব’র পুত্র বাদল দেব (৫৫), বাদল দেব’র পুত্র রাক্কু দেব (২৫), রাজু দেব (৩০), মৃত সুনিল মালাকার’র পুত্র নান্টু মালাকার (৩২), মৃত রাজেন্দ্র চন্দ্র’র পুত্র শ্যামল চন্দ্র চন্দ (৩০), জিতেন্দ্র চন্দ’র পুত্র স্বপন চন্দ্র চন্দ (২২), লবনী দেব’র পুত্র লিটন পাল (২৮), বনুয়ারী দেব’র পুত্র বিকাশ দেব, আখল দেব’র পুত্র রিপন দেব (২৫), চুনি চন্দ্র চন্দ’র পুত্র সমুন চন্দ্র চন্দ (২০), সুজু দেব’র পুত্র স্বপন দেব (৩০), রিপন দেব (২০), নরেশ বৈদ্য’র পুত্র কৃঞ্চ বৈদ্য (৩০) ও মৃত কুমেদ দেব’র পুত্র রিপু দেব (৪৫)।
মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ২৫ ফেব্রুয়ারী অভিযোগ পত্র (চার্জশীট) আদালতে প্রেরণ করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা বিশ্বনাথ থানার এসআই মোঃ রফিকুল ইসলাম। অভিযোগ পত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্তে মামলার এজাহারে উল্লেখিত আসামীদের মধ্যে ২৪জন’সহ তদন্তে প্রাপ্ত চন্দগ্রাম গ্রামের বিজয় ভূষণ নাথের পুত্র সুমন সাথ (৩০) ও মদনপুর গ্রামের মৃত ব্রজেন্দ্র চন্দ্র চন্দ’র পুত্র সুবল চন্দ্র চন্দ (৩০) এর বিরুদ্ধে বাদীর আনিত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে সত্য বলিয়া প্রতীয়মান হয়। আসামীদের বিরুদ্ধে বিশ্বনাথ থানার অভিযোগ পত্র নং ৪০ তাং- ২৫/০২.২০১৮ইং আদালতে দাখিল করা হয়। এজাহার নামীয় আসামী মদনপুর গ্রামের শন্টু চক্রবর্তীর পুত্র শাওন চক্রবর্তী ও আকল দেব’র পুত্র রিপন দেব এর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি প্রদানের প্রার্থনা করেন।
উল্লেখ্য, মামলার সকল আসামী আদালত থেকে জামিনে মুক্ত রয়েছেন।